জুন মালিয়া।
এ বার পুজোয় আমি কলকাতায় থাকছি না। ফ্যামিলি ভেকশনে যাচ্ছি। আসলে আমার কাজিন থাকে সিঙ্গাপুরে। এর পরের বছর ও আর ওখানে থাকবে না। ওর খুব ইচ্ছে আমরা যাই এ বার ওর কাছে। আমরাও ভাবছি ঘুরে আসি। আমাদেরও ভাল লাগবে। মনে হয় ওখানেই যাব...।
কলকাতায় থাকছি না। কলকাতার পুজো ডেফিনেটলি মিস করব আমি। কিন্তু ব্যাপারটা হল, এখন তো তৃতীয়া থেকেই কলকাতায় পুজো শুরু হয়ে যায়। সকলে ভিড় এড়াতে আগে আগে বেরিয়ে পড়েন। প্রচুর ট্রাফিক থাকে রাস্তায়। আমরা তো ষষ্ঠীর দিন বেরব ভেবেছি। ফলে ম্যাক্সিমাম ঠাকুর চতুর্থী, পঞ্চমীতেই দেখা হয়ে যাবে।
মজার কথা বল সিঙ্গাপুরেও তো পুজো হয়। প্রত্যেকবার তো কলকাতার পুজো দেখি। এ বার ওখানকার পুজো দেখারও সুযোগ হবে আমাদের। ফলে কলকাতার অ্যাম্বিয়েন্স মিস করব হয়তো তবে পুজোর মেজাজ পাব ষোলোআনা।
আরও পড়ুন: স্যালোঁয় না গিয়েই এই উপায়ে কার্লি করে ফেলুন চুল!
আরও পড়ুন: বাবা কাল ষষ্ঠী, এখনও ম্যাচিং জুতো বাকি, এটা আর বলা হবে না…
পুজো মানে আমার কাছে ট্র্যাডিশনাল ওয়্যার। এটা ছাড়া পুজো জাস্ট ভাবতে পারি না। আমি তো আমার মেয়ে, বাড়ির সবাই এমনকি বন্ধুদেরও বলি, এই কটা দিন চল অ্যাটলিস্ট শাড়িগুলো পরি। সারা বছর তো শাড়ি পরা হয় না। পরেই থাকে। কাজের খাতিরে প্রত্যেকদিন শাড়ি পরি না। আর ওয়েস্টার্ন বা মিক্স অ্যান্ড ম্যাচও পরি। আমার তো কত শাড়ি রয়েছে, কিনে রেখে দিই। পুজোর সময় বের করে পরে নিই। ফলে এটাই চুটিয়ে সাজার আইডিয়া সময়। পুজোর সময় শাড়ি ছাড়া কিছু ভালও লাগে না। কেমন বেমানান লাগে, তাই না?