Bangladesh Durga Puja

দুর্গা প্রতিমার বিসর্জন পর্বে জমজমাট বাংলাদেশের কক্সবাজার সৈকত

বিজয়া দশমীতে নিরঞ্জন দেখতে হাজির হন লাখ লাখ মানুষ।

Advertisement

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৫ ১৫:১২
Share:

সংগৃহীত চিত্র।

দশমীতে দেবী দুর্গার বিসর্জন ঘিরে কার্যত মহামানবের মিলনস্থলে পরিণত হয়েছিল বাংলাদেশের কক্সবাজার সৈকত। প্রতি বছরই শারদীয়ার পর বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত এই কক্সবাজারে পুজো কমিটিগুলি তাদের প্রতিমার নিরঞ্জন পর্ব সারে। এ বারও তার কোনও ব্যতিক্রম হয়নি।

Advertisement

পঞ্জিকা মেনেই বাংলাদেশে দুর্গাপুজো পালিত হয়। ষষ্ঠীতে মায়ের বোধনের পর টানা চলে উৎসব পর্ব। যার পরিসমাপ্তি ঘটে বিজয়া দশমীতে। মহামায়া ও তাঁর সন্তানদের বরণ করে সিঁদুর খেলায় মাতেন মহিলারা। তার পর শুরু হয় প্রতিমা বিসর্জনের পালা।

অন্যান্য বছরের মতো এ বারও কক্সবাজার সৈকতের লাবণী পয়েন্টে নিরঞ্জন দেখতে ভিড় জমান লাখ লাখ মানুষ। সব থেকে বড় কথা হল, এই ভিড়ে সামিল হয়েছিলেন বিভিন্ন ধর্ম ও সম্প্রদায়ের লোকজন। বিসর্জন ঘিরে যাতে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি না হয়, তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের তরফে নিরাপত্তার বন্দোবস্ত পাকা করা হয়েছিল। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড, র‌্যাব, ট্যুরিস্ট পুলিশ, জেলা পুলিশ ও আনসার সদস্যদের তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো।

Advertisement

এই সুরক্ষা বলয়ের মধ্যে থেকেই ঢাক, ঢোল, কাঁসর, শাঁখ বাজিয়ে, ভেজা চোখে ঘরের মেয়ে উমাকে বিসর্জন দেন তাঁর ভক্তরা। একের পর এক বিরাট আকারের প্রতিমা সৈকতে আসতে থাকে এবং বিসর্জনের প্রক্রিয়া এগোতে থাকে। এ ভাবেই কেটে যায় গোটা একটা দিন। সেই সঙ্গেই আবারও বছরভর অপেক্ষার পালা শুরু হয়।

‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement