সংগৃহীত চিত্র।
দীপাবলি মিটেছে বেশ কিছু দিন হল। তবে চন্দননগরে আলোর উৎসব তো এখন! জগদ্ধাত্রী পুজোর আবহে সেজে উঠেছে অলিগলি। এই আলোর রোশনাই পার হতে গিয়েই দেখবেন বই গন্ধে ম ম করছে চারিদিক। সেই গন্ধই টেনে নিয়ে যাবে যেখানে, তা হল একটি বিশাল গ্রন্থাগার। প্রথম ঝলকে তা ভেবে ভুল হতেই পারে। ভুল ভাঙবে ভিতরে দর্শনার্থীদের জন্য অপেক্ষারত দেবীকে দেখে।
আদ্যোপান্ত ডাকের সাজ। প্রতিমার রূপ ও সাজসজ্জা থেকে যেন চোখ ফেরানো দায়। এই ভাবেই আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে চন্দননগরের কুণ্ডুঘাট দালানের জগদ্ধাত্রী পুজো। মণ্ডপসজ্জায় অজস্র বইয়ের ব্যবহার মুগ্ধ করেছে মানুষকে। দেবীর সাজসজ্জার মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে বাঙালির ১২ মাসে ১৩ পার্বণকে। শিল্পী মহাদেব পাল ও আকাশ পালের নিপুণ কারিগরিতে যেন প্রাণ ফিরেছে সবটায়। এমন শৈল্পিক বুননের সঙ্গে ভক্তির এমন যুগলবন্দি সত্যিই অনবদ্য!
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।