প্রতীকী চিত্র
দুর্গাপুজো মানেই বাইরে খাওয়া দাওয়া, মেলায় গিয়ে দোলনা চড়া, পছন্দের জিনিস কেনা। সঙ্গে এই সময়ের আকাশছোঁয়া গাড়ি ভাড়া তো আছেই! আর সবটা মিলিয়েই পকেটে বেজায় চাপ পড়েছে প্রথম ক’দিনেই? এখনও তো অষ্টমী থেকে দশমী বাকি! বেলাগাম খরচে রাশ টানতে কী করণীয় চলুন জেনে নেওয়া যাক।
পুজোর সময় একটা মস্ত খরচ হয় যাতায়াতে। ক্যাব বা বলুন বা সাধারণ হলুদ ট্যাক্সি সবেতেই বাজখাঁই একটা ভাড়া দেখায় বা চায়। যদি দলে ৪ জন থাকেন তবে দ্রুত যাতায়াতের জন্য ক্যাব বা ট্যাক্সি নিতেই পারেন। নইলে চেষ্টা করুন পাবলিক ট্রান্সপোর্ট অর্থাৎ বাস, মেট্রোতে যাতায়াত করতে। হয়তো সময় বেশি লাগবে, কিন্তু খরচ কমবে।
পুজোর সময় যাতায়াত ছাড়া আর একটি জিনিস যাতে জলের মতো টাকা বেরোয় সেটি হল খাওয়া দাওয়ায়। রেস্তোরাঁয় গিয়ে এক সঙ্গে অনেক কিছু অর্ডার করবেন না। যতটা খেতে পারবেন ততটাই অর্ডার করুন। এতে খাবার অপচয়ও হবে না, আবার সাশ্রয় হবে।
রোজ রোজ আলিশান রেস্তোরাঁয় খাবার খাওয়ার বদলে স্ট্রিট ফুড বা অনামী ছোটখাটো রেস্তোরাঁও দেখতে পারেন। এতে অনেকটাই টাকা বেঁচে যাবে।
এই গরমে বাইরে বেরোনো মানেই জল লাগবেই। তাই বাইরে দিয়ে অযথা পানীয় বা জল না কিনে বাড়ি থেকেই জলের বোতল নিয়ে বের হন।
নিজের যতটুকু সাধ্য তার মধ্যেই আনন্দ উদ্যাপন করুন। অযথা পুজোর ক’দিন নিজের সাধ্যের বাইরে গিয়ে খরচ করে সমস্যায় পড়বেন না।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।