সংগৃহীত চিত্র।
কেবল দুর্গাপুজো কেন? তাঁর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এক একটি বিশেষ পুজোয় সেজে ওঠে এক একটি শহর। তবে জানেন কি, এই জায়গার লক্ষ্মীপুজো থিম ও সাজসজ্জার নিরিখে অনায়াসে দশ গোল দিতে পারে যে কোনও দুর্গাপুজো, কালীপুজো অথবা জগদ্ধাত্রীপুজোকে।
হাওড়া জেলার আমতা বিধানসভার খালনা গ্রাম। কথিত আছে, এক সময়ে বন্যার কবলে পড়ে এই গ্রাম। এখানকার বেশির ভাগ মানুষের জীবিকা বলতে কৃষিকাজই ভরসা। বন্যার গ্রাসে সব কিছু ধ্বংস হওয়ার আগেই গ্রামের বাসিন্দারা ধনদেবীর শরণাপন্ন হন। সেই থেকেই শুরু…দীর্ঘ দিন ধরে মহাধুমধাম ও আড়ম্বরের সঙ্গে লক্ষ্মীর আরাধনা হয়ে আসছে এই খালনা গ্রামে। বাঙালির সর্ববৃহৎ উৎসব দুর্গাপুজো হলেও এখানে লক্ষ্মীপুজোকেই বড় করে উদ্যাপন করে থাকেন গ্রামের মানুষেরা। গ্রামের বাড়ি-সহ সর্বজনীন পুজো- সব মিলিয়ে প্রায় শতাধিক পুজো হয় এখানে। তিন দিন ধরে চলা এই পুজোয় বাইরে থেকেও এসে ভিড় জমান দর্শনার্থীরা।
এখানেও থিম বনাম সাবেকিয়ানার লড়াই। বিগত কয়েক বছরে বেশ কিছু পুজো কমিটি থিমের মোড়কে পেশ করে চলেছে তাদের পুজো। তাঁদের ভাবনার ক্ষেত্রেও নতুনত্ব এনেছেন উদ্যোক্তারা। যেমন এই বছরের আকর্ষণ খালনার কোহিনুর ক্লাবের লক্ষ্মীপুজো। চলতি বছর ১৫৭তম বর্ষে পা দিল এই পুজো। এই বছরের ভাবনা ‘অপারেশন সিঁদুর’।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।