শহরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা শতাব্দী প্রাচীন বনেদি বাড়ি আর তাকে ঘিরে অভিনব সব নিয়ম নীতি।
যেন এক একটি বাড়িকে ঘিরে লুকিয়ে এক এক রকম গল্প। দুর্গাপুজোর নিয়মেও যেমন রয়েছে অভিনবত্বের ছোঁয়া, তেমনই বিসর্জনের সময়তেও পালন করা হয় আজব সব নিয়ম!
প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ বছরের পুরনো আসানসোলের বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ির পুজো।
বিসর্জনের আগে এখানে যে নিয়মগুলি মানা হয়, তা সচারচর নজিরবিহীনই বলা চলে।
এই বাড়িতে দেবী দুর্গাকে বিদায় জানানোর আগে থাকে দোলা বিসর্জন।
এর পর বাড়ির সকল সদস্যরা মুখে নিয়ে থাকেন পোনা মাছপোড়া। বিকেলে দেওয়া হয় প্রতিমা বিসর্জন।
এই রীতিই বয়ে চলেছে বংশ পরম্পরা ধরে।
সম্পূর্ণ ডাকের সাজের প্রতিমা। পুজোর পাঁচ দিন থাকে বিশেষ ভোগের আয়োজন।
ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় অন্ন ভোগের সঙ্গে থাকে সাত রকমের ভাজা, ডাল, কুমড়ো, কচু ও পুঁই শাকের তরকারি। সঙ্গে পায়েস ও চাটনি। এই একই ভোগ নিবেদন করা হয় সপ্তমী ও নবমীতে।
অষ্টমীতে নেই কোনও অন্নভোগ। তখন পাতে কেবল লুচি, সুজি, নারকেল নাড়ু ইত্যাদি। আর দশমীতেও দেবীকে ভোগ দেওয়া হয় ফল, মিষ্টি দিয়ে। (‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।) (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।)