আভিজাত্যে ঘেরা বনেদি বাড়ি। প্রতিমা বরণ থেকে বিসর্জন, নিয়মনীতির ক্ষেত্রেও রয়েছে অভিনবত্বের ছোঁয়া।
যেমন দক্ষিণ গড়িয়ার বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ির পুজোকেই দেখুন, দেবী দুর্গা এবং তাঁর বাহন ও অসুর-সহ বরণ করা হয় তাঁর তিন সন্তানকে। একমাত্র ব্রাত্য লক্ষ্মী!
আবার অন্য দিকে পটলডাঙার বসুমল্লিক বাড়ির পুজোর সবকটি দিনই বাড়িতে নিরামিষ। কেবল নিরঞ্জনের পর খাওয়া হয় পাঁঠার মাংস।
প্রতিমা বরণ ও বিসর্জনের ক্ষেত্রে দর্জিপাড়ার মিত্র বাড়িও কিন্তু একেবারে আলাদা।
কখনও শুনেছেন, দেবীকে বরণের আগে খাওয়া হয় মাছ-ভাত?
দর্জিপাড়ার এই মিত্র বাড়ির মহিলারা মাছ-ভাত খেয়ে মুখে পান দিয়ে বরণ করতে নামেন প্রতিমাকে।
শুধু তাই নয়, যিনি বরণ করবেন, তার পাতে থাকতেই হবে মাছের মুড়ো এবং ল্যাজা।
এমনকী দেবীর বরণের উপাচারের মধ্যেও থাকে হরেক রকম পান এবং মিষ্টি।
বরণের পর রয়েছে কনকাঞ্জলির চল।
তারপর সিংহাসনে বসে চলে দেবীর কাছে প্রার্থনা
মিত্র বাড়ির সকলে দেবীকে জানান দেন, তাঁর ভিতরের ঐশ্বরিক শক্তি যেন তাঁদের মধ্যেও অনুরণিত করে দিয়ে যান। (‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।) (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।)