প্রতীকী চিত্র
বৃহস্পতিবার থেকে গঙ্গা বা অন্য নদীর ঘাটে ঘাটে, এমনকী কিছু জায়গায় ঝিল বা পুকুরেও চলছে প্রতিমা নিরঞ্জনের কাজ। কিন্তু নদী দূষণ আটকাতে তৎপর প্রশাসনও। কোনও বিপদ, অপ্রীতিকর ঘটনা আটকাতে যেমন ঘাটে ঘাটে পুলিশ মোতায়েন করা রয়েছে, চলছে নজরদারি, তেমনই গঙ্গায় পড়ে থাকতে দেওয়া হচ্ছে না কাঠামো। বিসর্জনের পরই জেসিবির সাহায্যে তুলে ফেলা হচ্ছে। জানা গিয়েছে ইতিমধ্যেই প্রায় ৪৫০০ টন কাঠামো গঙ্গা থেকে তোলা হয়েছে। রবিবার বিকেল থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে কার্নিভাল। এ দিনও শহরের ১০০টির বেশি প্রতিমা নিরঞ্জন হবে। কিন্তু বিসর্জন হয়ে যাওয়ার পর কী হয় এই কাঠামোগুলির?
আনন্দবাজার ডট কমকে সাগর দাস নামক এক দিনমজুর জানালেন, এই কাঠামো থেকেই তৈরি হয় নতুন মূর্তি। তাঁরা গঙ্গা থেকে কাঠামো তুলে নিয়ে কুমোরটুলি যান। সেখানে এই কাঠামো দিয়েই কালী ঠাকুর সহ অন্যান্য ঠাকুর তৈরি করা হয়। সাগর বলেন, "এটা করে দু' পয়সা রোজগার করি। অন্যান্য আরও কাজ করি। কিন্তু এটা করে এই সময় একটু উপরি আয় হয়।"
গঙ্গা থেকে তোলা প্রতি কাঠামো কুমোরটুলি নিয়ে গেলে তাঁরা ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা করে পান। তবে অন্য সময় নয়, কেবল দুর্গাপুজোর সময়ই এই কাঠামো তোলার কাজ করেন তাঁরা, জানালেন সাগর।
অন্য দিকে কলকাতা পুলিশ সূত্রে জানানো হয়, তাঁরা জেসিবির সাহায্যে কাঠামো গঙ্গা থেকে তোলার পর ভ্যাটে নিয়ে যান সেগুলিকে। কোনও ভাবে যাতে গঙ্গা দূষণ না হয় সেই দিকে থাকে কড়া নজর।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।