রবিবার রাজধানী ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চট্টগ্রাম আরও এক ডিগ্রি উপরে, ৩৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভোরের খানিক কুয়াশা আর রাতের কিছুটা বাতাস ছাড়া ঠান্ডার দেখা নেই বললেই চলে। প্রায় একই অবস্থা দেশের অন্যান্য জায়গাতেও। সিলেটে তাপমাত্রা সবচেয়ে কম। ১০ ডিগ্রির কাছে ঘোরাফেরা করছে।
তা হলে মাঘের শেষ না হতেই শীত কি চলে গেল?
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ২০২০ সাল মাইলস্টোন হতে যাচ্ছে
সম্ভবত, না। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি মাসের প্রথমার্ধে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের উপর দিয়ে একটি মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। বজ্রবিদ্যুত্-সহ ঝড়ের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না আবহাওয়াবিদরা। এ ছাড়া এ মাসে দেশের নদী অববাহিকা অঞ্চলে সকালের দিকে হাল্কা অথবা মাঝারি ধরনের কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, এ মাসে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাবে। ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয়ার্ধে দেশের উত্তর, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে এক থেকে দুই দিন বজ্রপাত-সহ ঝড় হতে পারে। আগামী মার্চ মাসে সামগ্রিক ভাবে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এ মাসে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে এক থেকে দু’দিন মাঝারি অথবা তীব্র কালবৈশাখী অথবা বজ্র-সহ ঝড় হতে পারে।
আবহাওয়ার আগাম পূর্বাভাসে বলা হয়, এপ্রিল মাসে বঙ্গোপসাগরে এক থেকে দু’টি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে অন্তত একটি ঘূর্ণিঝড়ের চেহারা নিতে পারে।ো