পশ্চিমবঙ্গের আইটি হাব সল্টলেকের ঠিক কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত টেকনো ইন্ডিয়ার মূল ক্যাম্পাস।৭ই অগস্ট ২০১২ সালে মমতা ব্যানার্জির হাতে পশ্চিমবঙ্গের প্রথম "self financed" বিশ্ববিদ্যালয়- টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির উদ্বোধন হয়। তারপর থেকে বহু ছাত্র ছাত্রীকে জ্ঞানের আলো দেখিয়ে চলেছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। পড়াশুনো ও জ্ঞানের চর্চার দিক থেকে যেমন পশ্চিমবঙ্গ সবসময় এগিয়ে, সেই শিক্ষার অগ্রগতিকেই আরও ত্বরান্বিত করেছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
স্বপ্নের মতো এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের থেকে বহু কৃতী ছাত্রছাত্রী বেরিয়েছে বহু বছর যারা জীবনের দৌড়েও অনেকটা এগিয়ে। মাইক্রোসফট, গুগল, ইন্টেল, আই বি এম, টি সি এস, অ্যামাজন, সিটিএস,পেটিএম এর মতো নাম করা কোম্পানিতে এখানকার ছাত্র-ছাত্রীরা কাজ করছে ইতিমধ্যেই। গোটা পৃথিবী জুড়ে প্রায় পাঁচ লাখ স্টুডেন্টের চাকরি হয়েছে যারা এই ইন্সটিটিউশনে পড়তো। চার লাখ থেকে এক কোটির মধ্যে বার্ষিক আয় এরকম প্রচুর মানুষ এখান থেকেই চাকরি পেয়েছেন নিজের। UG,PG, Diploma এবং Ph.D কোর্সের জন্য ইতিমধ্যেই ভর্তি প্রক্রিয়া আবার শুরু হয়ে গেছে। JEE (mains), JEE (advanced), CLAT, CAT, MAT, GATE, NATA, JELET, JECA এবং TNJEE মাধ্যমে ভর্তি করা হচ্ছে। সরকারী নিয়ম অনুযায়ী ১০ শতাংশ ম্যানেজমেন্ট কোটাও আছে এখানে। যারা কোভিড ১৯ এর জন্য ফিরে এসেছে পশ্চিমবঙ্গে , তারা পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে, যে কোন কোর্সেই ভর্তি হয়ে থাকুক না কেন ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে তাদের ক্রেডিট ট্রান্সফার এবং "Proportionate fee waiver"এর মাধ্যমে কোর্স এর বাকি অংশ টেকনো ইন্ডিয়া থেকে শেষ করতে পারবে। Class XI থেকে শুরু করে Engineering, Medical & Paramedical College (with support of TIG Hospitals), Management, Law, Pharmacy, Architecture, Design, Science, Humanities, Computer Application, Film Making কি নেই সেই পড়াশুনোর জগতে? শুধু তাই নয়, ছাত্র ছাত্রীরা যারা আর্থিক দিক থেকে দুর্বল তারা ভারতরত্ন শ্রী প্রনব মুখার্জি মেরিট স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশুনো করতে পারার সুবিধা পেতে পারে। অবশ্যই তাঁর কিছু শর্তও থাকবে। গোটা পশ্চিমবঙ্গে ছড়িয়ে থাকা অফিস থেকে অ্যাডমিশন নেওয়া সম্ভব এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। এবছরে Techno India Group Public School এর দশম ও দ্বাদশ শ্রেণীতে অনেকেই পেয়েছে ৯০ শতাংশর উপরে নম্বর। যেকোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কাছেই সেটা খুব গর্বের ব্যাপার। TIGPS কোন্নগর এর দশম শ্রেণীর রিতপ্রভা ভট্টাচার্য ৯৯ শতাংশ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছে। শুধু দশম নয়, টেকনো ইন্ডিয়ার দ্বাদশ শ্রেণীর রেজাল্টও দারুণ। ৯৮.৪ শতাংশ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছে বালুরঘাটের TIGPS এর সায়ন্তনী দাস। অনলাইনেও যোগাযোগ সম্ভব www.technoindiagroup.com অথবা www.technoindiauniversity.ac.in এই লিঙ্ক থেকে। এছাড়াও Whatsapp এও যোগাযোগ করতে পারেন আপনারা 8335061499 নম্বরে। এশিয়ার অন্যতম এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যে আরো অনেক ছাত্র- ছাত্রীদের সঠিক পথ দেখাবে সেই ব্যাপারে কোন সন্দেহই নেই।
এটি একটি বিজ্ঞাপন প্রতিবেদন। টেকনো ইন্ডিয়ার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।