২০২২-২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন, যারা দুই বছর আগে গ্লোবসিন বিজ়নেস স্কুলের সঙ্গে তাদের স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের যাত্রা শুরু করেছিল এবং এখন তারা তাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক উদ্যাপন করতে ফিরে এসেছে তাদের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে।
প্রধান অতিথি - বন্ধন গ্রুপের চেয়ারম্যান চন্দ্র শেখর ঘোষ এবং অন্যান্য সম্মানীয় অতিথিরা, যেমন, জিবিএসের গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য অলোক মুখোপাধ্যায়, জিবিএসের একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য শৈবাল চট্টোপাধ্যায় এবং গ্লোবসিন গ্রুপের ভাইস-চেয়ারম্যান অধ্যাপক আর. সি. ভট্টাচার্যের উপস্থিতিতে জিবিএসের পরিচালক ও ট্রাস্টি রাহুল দাশগুপ্ত প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করেন।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানের মঞ্চে শিল্প ও শিক্ষা জগতের সম্মানিত ব্যক্তিত্বরা আসার সঙ্গে সঙ্গে সমস্ত দর্শকরা দাঁড়িয়ে তাঁদের সম্মান জানান।
কলকাতার তাজ বেঙ্গলের ক্রিস্টাল হল, ২০২২-২৪ ব্যাচের স্নাতক শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে পূর্ণ ছিল। সার্টিফিকেট এবং ডিপ্লোমা গ্রহণের জন্য শিক্ষার্থীরা তাদের স্নাতকের পোশাক এবং স্যাশ পরে সমাবর্তন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল।
‘জিবিএস’-এর পরিচালক ও ট্রাস্টি রাহুল দাশগুপ্ত তাঁর অনবদ্য শৈলীতে ২১তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু করেন।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে, বন্ধন গ্রুপের চেয়ারম্যান চন্দ্র শেখর ঘোষ তাঁর সমাবর্তন বক্তৃতায় তরুণ ব্যবস্থাপকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন।
ভারত সরকারের ইলেকট্রনিক্স ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিব অভিষেক সিং, আইএএস, ২০২২-২৪ ব্যাচের স্নাতক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বিশেষ বার্তা প্রদান করেন।
উপস্থিত সকল বিশিষ্টজনের উপস্থিতিতে, চন্দ্র শেখর ঘোষ ২০২৪-২৫ সালের ‘জিবিএস’-এর বার্ষিক রিপোর্ট পেশ করেন। এই রিপোর্টে একটি নির্দিষ্ট শিক্ষাবর্ষের বি-স্কুলের বিভিন্ন কার্যকলাপ সংরক্ষণ করা হয়েছে।
চন্দ্র শেখর ঘোষ এবং রাহুল দাশগুপ্ত নিজ নিজ ক্ষেত্রে শীর্ষস্থান অর্জনকারী মেধাবী শিক্ষার্থীদের হাতে মেধার সার্টিফিকেট তুলে দেন।
রাহুল দাসগুপ্ত এবং জিবিএস-এর অধ্যক্ষ অভিষেক কুমার ‘কল্যাণী ইয়ুথ লিডারশিপ ফোরাম (কেওয়াইএলএফ) লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’ তুলে দেন সেইসব তরুণদের হাতে যারা ‘জিবিএস’-এর ‘বিয়ন্ড এডুকেশন’ উদ্যোগের আওতায় পরিচালিত বিভিন্ন ‘কেয়ার ফর সোসাইটি’ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে তাদের কর্তব্যের বাইরেও কাজ করেছে।
মালয়েশিয়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (এমইউএসটি) স্নাতকোত্তর অধ্যয়নের প্রোভোস্ট এবং ডিন, ইমেরিটাস অধ্যাপক বরজোয়াই বিন বারদাই, ২০২২-২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের হাতে স্নাতকের টুপি তুলে দেন।
‘জিবিএস’-এর গভর্নিং কাউন্সিল সদস্য সন্দীপ কুমার ২০২২-২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের হাতে স্নাতকের টুপি তুলে দেন।
জিবিএসের একাডেমিক কাউন্সিল সদস্য শৈবাল চট্টোপাধ্যায়ও ২০২২-২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের হাতে স্নাতকের টুপি তুলে দেন।
মার্বেল বক্সের চিফ পিপল অফিসার সুস্মিতা চৌধুরীও ২০২২-২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের হাতে স্নাতকের টুপি তুলে দেন।
আনমল ইন্ডাস্ট্রিজের ডিজিএম - এইচআর (এইচআরবিপি - ইন্ডিয়া অপারেশনস্) অনুব্রত চট্টোপাধ্যায়, ২০২২-২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের হাতে স্নাতকের টুপি তুলে দেন।
‘এনকোর এইচআর সার্ভিসেস ইন্ডিয়া’ এবং ‘অবতারনা - এল্ডারলি কেয়ার অ্যাট হোম’-এর কর্ণধার অরুণাংশু রায়, যিনি জিবিএস ব্যাচ ২০০২-০৪-এর প্রাক্তন ছাত্র, তিনিও ২০২২-২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের হাতে স্নাতকের টুপি তুলে দেন।
মুম্বাইয়ের ডঃ রেড্ডি’স ল্যাবরেটরিজ়ের কনজিউমার মার্কেটিং লিড শায়লা বোথরা, যিনি ২০০৩-০৫ ব্যাচের জিবিএস-এর প্রাক্তন ছাত্রী, তিনি ২০২২-২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের হাতে স্নাতকের টুপি তুলে দেন। এই প্রতিবেদনটি ‘গ্লোবসিন বিজ়নেস স্কুল’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।