ছবি: রূপা ফ্রন্টলাইন।
বিগত ৫ দশকেরও বেশি সময় ধরে দেশের শীর্ষস্থানীয় হোসিয়ারি ব্র্যান্ড হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে রূপা। যে ব্র্যান্ডের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষের বিশ্বাস, সন্তুষ্টি এবং নির্ভরযোগ্যতা। সেই সব কিছুকে সঙ্গী করেই বুনন শিল্পের সম্পূর্ণ পরিসরে নিজেদের ব্যাপ্তির পাশাপাশি গ্রাহকদের ভালবাসা নিয়ে এগিয়ে চলেছে এই ব্র্যান্ড। এর অন্যতম বড় কারণ হল রূপা বিশ্বাস করে যে কোনও সংস্থাকে আগামীর পথিকৃৎ হলে গেলে শুধু মাত্র ভলিউম বা আয়তনের দিক থেকেই নয়, প্রযুক্তি ও পণ্যের উদ্ভাবনের দিকেও নজর দিতে হবে। এবং এই বিশ্বাসই রূপাকে অন্যান্য ব্র্যান্ড থেকে আলাদা করে দিয়েছে।
প্রথম থেকেই রূপার লক্ষ্য ছিল ভারতীয়দের এমন পোশাক উপহার দেওয়া যা স্টাইলের সঙ্গে সঙ্গে স্বাচ্ছন্দ্যও প্রদান করেবে। সর্বোপরি মানুষের জীবনযাত্রাকে উন্নত করবে। সেই লক্ষ্য পূরণে সফল হয়েছে রূপা। তাই দেশ পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও শৈলী ও স্বাচ্ছন্দ্যের কথা উঠলেই প্রথমেই আসে রূপা ফ্রন্টলাইনের নাম। বছরের পর বছর ধরে, ফ্রন্টলাইন অভ্যন্তরীণ পোশাকের বিভাগে মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে এবং এটি আজও তা অব্যহত রেখেছে।
দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে রূপার এমন যাত্রা সত্যিই নজিরবিহীন। বর্তমানে রূপা ফ্রন্টলাইন ভারতের অন্যতম সেরা ভেস্টে পরিণত হয়েছে! তাই শুধু আরাম নয়, ফ্রন্টলাইন এখন স্টাইল আইকনেও পরিণত হয়েছে। এমনকি রূপা ফ্রন্টলাইনের ট্যাগলাইনও সেই কথা বলছে — ‘ইয়ে স্টাইল কা মামলা হ্যায়!’
আসুন দেখে নেওয়া যাক কী ভাবে ফ্রন্টলাইন নিজেকে ভারতের সেরা ভেস্টে রূপান্তরিত করেছে:
রূপা ফ্রন্টলাইন একটি ক্লাস বা শ্রেণির প্রতিনিধিত্ব করে। এটি এমনই একটি ব্র্যান্ড যা যে কোনও ব্যক্তি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বহন করতে পারে। এটি শুধু মাত্র একটি ফ্যাশনওয়্যার নয়; এটি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির অন্তর্নির্মিত শ্রেণী এবং তাঁর আভিজাত্যকে বের করে আনে! ভারতীয়রা সর্বদাই ফ্রন্টলাইন পরতে পছন্দ করেন কারণ এটি তাঁদের ভিড় থেকে আলাদা করে!
বলা হয়, মানুষের সঙ্গে সংযোগ করা আসলে একটি শিল্প। সব ব্র্যান্ড কিন্তু এটি করতে পারে না! সেই কারণেই বিশেষভাবে চালু করা হয়েছিল রূপা ফ্রন্টলাইন। যা জনমত নির্বিশেষে ভারতের জনগণের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে সক্ষম হয়েছে! মানুষ তার দৈনন্দিন জীবনে যা চায়, তা সরবারহ করেছে রূপা ফ্রন্টলাইন। প্রিমিয়াম ইনারওয়্যারের ক্ষেত্রে মানুষ যে আরাম খোঁজেন, তা প্রদানে সক্ষম হয়েছে রূপা। এবং সেই কারণেই রূপা হয়ে উঠেছে ‘ভেস্ট অফ ইন্ডিয়া’ অর্থাৎ ‘ভারতের ভেস্ট’।
পণ্যের পাশাপাশি অ্যাম্বাসাডর বাছার ক্ষেত্রেও বিশেষ গুরুত্ব দেয় রূপা। যা এই ব্র্যান্ডের সঙ্গে মানানসই হয়। সংস্থা জানাচ্ছে, ব্র্যান্ডকে শক্তিশালী করতে সর্বদাই অ্যাম্বাসাডরদের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হয়। তাঁদের আকর্ষণ, আবেদন ও সৌন্দর্য সব কিছুই যাতে ব্র্যান্ডের মনোভাবের সঙ্গে মিলে যায় সেই দিকেও খেয়াল রাখা হয়।
বছরের পর বছর ধরে, পণ্যের গুণমানের দিকেও বিশেষ নজর দিয়েছে রূপা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে উন্নত হয়েছে পণ্যের মান। এবং সেই মানকে কঠোরভাবে বজায়ও রেখেছে রূপা। রূপা প্রথম থেকেই শৈলী বা স্বাচ্ছন্দ্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিশ্চিত করেছে। কারণ প্রত্যেকেই চায় স্টাইলের সঙ্গে জীবনযাপন করতে।
‘সারা দেশ পরে ফ্রন্টলাইন’ — এটি শুধু মাত্র কোনও বিবৃতি নয় বরং এটিই বাস্তব! নিবন্ধটি দেখার পরে, যে কেউ সঠিকভাবে বিবেচনা করতে পারেন যে রূপা ফ্রন্টলাইন প্রকৃতপক্ষে 'ভেস্ট অফ ইন্ডিয়া', কারণ এটি সমস্ত ভারতীয়দের স্বাচ্ছন্দ্য প্রদানের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য নিয়েই তৈরি করা হয়েছে। উপরে যেগুলি এতক্ষণ পড়লেন, তা কেবলই শুরু। রূপা ফ্রন্টলাইনের সঙ্গে আরও চমকের সাক্ষী থাকতে চলেছেন সাধারণ মানুষ।
রূপার কালেকশন দেখতে নিয়মিত নজর রাখুন রূপার সোশ্যাল মিডিয়া এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইটগুলিতে— রূপার কর্পোরেট ওয়েবসাইট এবং রূপা অনলাইন স্টোর! সব মিলিয়ে, রূপা স্বগর্বে বলতে পারে যে রূপা ফ্রন্টলাইন সত্যিই ফ্যাশনকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেয়।
ফেসবুক: www.facebook.com/rupaknitwear
ইনস্টাগ্রাম: www.instagram.com/rupaknitwearofficial/
ওয়েবসাইট: www.rupaonlinestore.com/brand/rupa-frontline.html
এই প্রতিবেদনটি ‘রূপা ফ্রন্টলাইন’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।