‘ইউইএম জয়পুর’ (ছবি: সংগৃহীত)
আধুনিক উচ্চশিক্ষায় শিক্ষার্থীদের জন্য এক উজ্জ্বল প্রতিষ্ঠান ‘ইউইএম জয়পুর’। ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টি রাজস্থানের জয়পুর শহরে অবস্থিত। ‘ইউইএম জয়পুর’ প্রতিষ্ঠানটি ‘আইএম ইউইএম’ গ্রুপের একটি অংশ, যা ভারতের একটি অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ‘ইউজিসি’ দ্বারা স্বীকৃত এবং ‘এআইইউ’-এর সদস্য।
পাঠ্যক্রম ও শিক্ষা ব্যবস্থা:
শিক্ষার্থীদের জন্য ‘ইউইএম জয়পুর’ বিভিন্ন স্তরের শিক্ষা প্রদান করে, যেমন স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং ‘পিএইচডি প্রোগ্রাম’। এখানে ইঞ্জিনিয়ারিং, ম্যানেজমেন্ট, আইন এবং বিজ্ঞান সহ আরও বিভিন্ন বিষয়ের উপরেও শিক্ষা প্রদান করা হয়। এই প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের গুণগত মানের শিক্ষা এবং গবেষণার উপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়। এ ছাড়াও এখানে রয়েছে অভিজ্ঞ এবং যোগ্য শিক্ষকমণ্ডলী। পাশাপাশি এখানকার আধুনিক পরিকাঠামো শিক্ষার্থীদের জন্য একটি উন্নত মানসম্মত শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করে।
কিন্তু হাতের নাগালে এতগুলি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকলেও শিক্ষার্থীরা কেন পড়বেন ‘ইউইএম জয়পুর’-এ?
শিক্ষার্থীদের মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি জনপ্রিয় হওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে:
‘ইউইএম জয়পুর’ প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাসটি প্রায় ১০০ একর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। এখানে ছেলে-মেয়েদের জন্য আলাদা আলাদা হোস্টেলের ব্যবস্থা। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের জন্য এখানে ক্রিকেট, ফুটবল ও বাস্কেটবল খেলার মাঠ সহ রয়েছে আরও বিভিন্ন বিষয়ে খেলার সুযোগ-সুবিধাও। এ ছাড়াও রয়েছে সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার এবং নানা ধরনের ছাত্র সংগঠনও।
‘ইউইএম জয়পুর’ বিশ্ববিদ্যালয়টি ‘এনআইআরএফ’ দ্বারা স্বীকৃত ভারতের শীর্ষ ১০০টি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মধ্যে একটি। এ ছাড়াও এই প্রতিষ্ঠানটি ‘অ্যাসোচাম ইন্ডিয়া’ কর্তৃক ‘রাজস্থানের শ্রেষ্ঠ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়’ হিসেবে পুরস্কৃত এবং ‘সিআইআই’ থেকে ‘ন্যাশনাল এডুকেশন এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ দ্বারা সম্মান প্রাপ্ত।
‘ইউইএম জয়পুর’ একটি এমন প্রতিষ্ঠান যেখানে শিক্ষার্থীদের শুধু পড়াশোনা নয়, বরং একটি পরিপূর্ণ ও পেশাগত জীবনের জন্য সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত করা হয়। শিক্ষাগত উৎকর্ষতা, গবেষণার প্রতি আগ্রহ এবং শিল্প জগতের সঙ্গে সংযুক্তি—এই সব কিছুই এই প্রতিষ্ঠানকে ভারতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে একটি করে তুলেছে।
এটি একটি স্পনসর্ড প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনটি ‘ইউইএম জয়পুর’—এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।