এ বার পি এফের চটজলদি তথ্য কর্মীর হাতে ১ এপ্রিলেই

এ বার থেকে আর্থিক বছর শেষ হওয়ার পরের দিনই সেই বছরের হিসাব চটজলদি হাতে পেয়ে যাবেন প্রভিডেন্ট ফান্ডের সদস্যরা। নতুন এই ব্যবস্থা চলতি ২০১৪-’১৫ সাল থেকেই শুরু হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রভিডেন্ট ফান্ড (পিএফ) কর্তৃপক্ষ। ভারত চেম্বার অব কমার্স আয়োজিত প্রভিডেন্ট ফান্ড নিয়ে এক অনুষ্ঠানে সম্প্রতি অতিরিক্ত সেন্ট্রাল প্রভিডেন্ট ফান্ড কমিশনার ভি বিজয়কুমার বলেন, ‘‘এই বছর পিএফের সদস্যরা তাঁদের ২০১৪-১৫ সালের হিসাব ১ এপ্রিলই পেয়ে যাবেন। অবশ্য যে-সব সংস্থা প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা পুরোপুরি মিটিয়ে দিয়েছে, সেই সব সংস্থার কর্মীরাই শুধুমাত্র এই সুবিধা পাবেন।’’

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৩:৫৬
Share:

এ বার থেকে আর্থিক বছর শেষ হওয়ার পরের দিনই সেই বছরের হিসাব চটজলদি হাতে পেয়ে যাবেন প্রভিডেন্ট ফান্ডের সদস্যরা। নতুন এই ব্যবস্থা চলতি ২০১৪-’১৫ সাল থেকেই শুরু হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রভিডেন্ট ফান্ড (পিএফ) কর্তৃপক্ষ।

Advertisement

ভারত চেম্বার অব কমার্স আয়োজিত প্রভিডেন্ট ফান্ড নিয়ে এক অনুষ্ঠানে সম্প্রতি অতিরিক্ত সেন্ট্রাল প্রভিডেন্ট ফান্ড কমিশনার ভি বিজয়কুমার বলেন, ‘‘এই বছর পিএফের সদস্যরা তাঁদের ২০১৪-১৫ সালের হিসাব ১ এপ্রিলই পেয়ে যাবেন। অবশ্য যে-সব সংস্থা প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা পুরোপুরি মিটিয়ে দিয়েছে, সেই সব সংস্থার কর্মীরাই শুধুমাত্র এই সুবিধা পাবেন।’’ পিএফের ইউনিক অ্যাকাউন্ট নম্বর (ইউএএন) ব্যবহার করে অথবা পিএফের ওয়েবসাইটে গিয়ে হিসাব দেখে নিতে পারবেন সদস্যরা।

তবে ইউএএন কার্যকর (অ্যাকটিভেট) করার ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ অন্য অনেক রাজ্যের থেকে পিছিয়ে আছে বলে জানিয়েছেন পিএফ কর্তৃপক্ষ। তাঁদের দাবি, এই রাজ্যে পিএফের আওতায় থাকা প্রায় ৪৮ লক্ষ কর্মীর মধ্যে এ পর্যন্ত মাত্র ১.৩৪ লক্ষ কর্মী তাঁদের অ্যাকাউন্ট কার্যকর করেছেন।

Advertisement

এ দিকে, পিএফে দাবিহীন অবস্থায় পড়ে থাকা টাকার মালিকদের খুঁজে বার করতে এ বার তাঁরা বিশেষ ভাবে উদ্যোগী হচ্ছেন বলে জানিয়েছেন বিজয়কুমার। উল্লেখ্য, জমা বন্ধ হওয়ার পরেও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে টাকা তুলে না-নেওয়া হলে, সেই সব অ্যাকাউন্টকে দাবিহীন চিহ্নিত করা হয়। বিজয়কুমার বলেন, ‘‘অনেক অ্যাকাউন্টে ১০ লক্ষ বা তার বেশি টাকা পড়ে রয়েছে। এমনকী প্রায় ১ কোটি টাকার মতো পড়ে, এমন নজিরও আছে। অনেক ক্ষেত্রে ওই সব সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করা সত্ত্বেও তাঁরা টাকা তুলে নিতে আগ্রহ দেখাননি। তবে নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ওই সব অ্যাকাউন্টে টাকা জমা বন্ধ হওয়ার পরে তিন বছরের বেশি আর সুদ দেওয়া হবে না।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন