নীরব কাণ্ডে তদন্তের জালে মোট ১০৭ সংস্থা

এ দিনই আবার নীরব ও মেহুলের সংস্থায় তাদের আরও ২৯৫ কোটি টাকা ঋণ রয়েছে বলে দাবি করেছে ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক। আগে তাদের দাবি ছিল ওই অঙ্ক ১,৯৫০ কোটি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে খবর, সব ব্যাঙ্ককে লেটার অব আন্ডারটেকিংয়ের সমস্ত তথ্য জমা দিতে বলেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কও।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১০ মার্চ ২০১৮ ০৩:০৫
Share:

নীরব মোদী। —ফাইল চিত্র।

পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক (পিএনবি) কেলেঙ্কারিতে নীরব মোদী এবং তাঁর মামা মেহুল চোক্সীর ১০৭টি সংস্থা এবং সাতটি লিমিটেড লায়বিলিটি পার্টনারশিপের (এলএলপি) বিরুদ্ধে তদন্ত করছে গুরুত্বপূর্ণ জালিয়াতি তদন্তকারী সংস্থা এসএফআইও। শুক্রবার লোকসভায় তা জানান অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি।

Advertisement

এ দিনই আবার নীরব ও মেহুলের সংস্থায় তাদের আরও ২৯৫ কোটি টাকা ঋণ রয়েছে বলে দাবি করেছে ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক। আগে তাদের দাবি ছিল ওই অঙ্ক ১,৯৫০ কোটি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে খবর, সব ব্যাঙ্ককে লেটার অব আন্ডারটেকিংয়ের সমস্ত তথ্য জমা দিতে বলেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কও। যেটির মাধ্যমে পিএনবিতে জালিয়াতি হয়েছিল বলে অভিযোগ। এ ছাড়া, বিষয়টি নিয়ে এক মাসের মধ্যে অর্থ মন্ত্রকের থেকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে সংসদীয় কমিটি। এখনও পিএনবি-র রিপোর্টের অপেক্ষায় অডিটরদের সংগঠন আইসিএআই।

এ দিন জেটলি বলেন, এনসিএলটিতে মোদী-চোক্সী ও তাঁদের সংস্থার বিরুদ্ধে আবেদন করেছে কেন্দ্র। যার ভিত্তিতে পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত তাঁরা কোনও সম্পত্তি বিক্রি করতে পারবে না বলে নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের। সিবিআই, ইডির আবেদনে বিদেশেও অভিযুক্তদের সম্পত্তির খোঁজ শুরু হয়েছে। নীরব-কাণ্ডের আগে ২০১৬-’১৭ অর্থবর্ষে পিএনবিতে ১৫৮টি জালিয়াতির জেরে ২,৮০৮ কোটি ক্ষতি হয়েছিল বলেও জানান তিনি।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন