রবার বা কফি পর্ষদের সঙ্গে চা পর্ষদের মেশার সম্ভাবনা আপাতত নেই। তবে চা শিল্পের প্রসারে পর্ষদের প্রশাসনিক কাজকর্ম ঢেলে সাজানোর প্রক্রিয়া চলছে।
চা, রবার, কফি, মশলা ইত্যাদির ব্যবসা বাড়াতে সেগুলির আলাদা বোর্ড তৈরি হয়েছিল। ক্ষমতায় এসে মোদী সরকার বলে, পর্ষদগুলির অবস্থা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনে সবক’টিকে এক ছাতার তলায় আনা হবে। মঙ্গলবার টি বোর্ডের ডেপুটি চেয়ারম্যান অরুণ কুমার রায়ের দাবি, বাণিজ্যমন্ত্রী সুরেশ প্রভু জানিয়েছেন এখনই এমন কিছু হচ্ছে না।
চেয়ারম্যান জানান, বরং বাস্তব প্রয়োজনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বোর্ডের কাজকর্মে বদল আনা হচ্ছে। গুরুত্ব পাচ্ছে চায়ের মানোন্নয়ন। ক্ষুদ্র বাগানে চায়ের মান বাড়াতে জোর দেওয়া হচ্ছে প্রশিক্ষণে। তা তদারকির জন্য কর্মী বা়ড়ছে। কেন্দ্রের আর্থিক সাহায্য কমে আসায় আয় বাড়ানো হচ্ছে লাইসেন্স-সহ বিভিন্ন খাতে। বোর্ড কর্তারা জানান, ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে দফতরের কর্মী সংখ্যা কমিয়ে ৩২৫ করার লক্ষ্যমাত্রাও স্থির হয়েছে। এখন যা প্রায় ৪৮০ জন। এ জন্য দরকার না থাকলে কেউ অবসর নেওয়ার পরে নতুন নিয়োগ হচ্ছে না।