ফাইল চিত্র।
বিরোধীরা বলছেন, এক বছর আগের ভিত্তি কম হওয়ার জন্যই চলতি অর্থবর্ষের এপ্রিল-জুনে আর্থিক বৃদ্ধির হার ৮.২ শতাংশে পৌঁছেছে। সেই যুক্তি কার্যত কিছুটা মেনে নিয়েই শনিবার অর্থ মন্ত্রকের প্রিন্সিপাল উপদেষ্টা সঞ্জীব সান্যাল জানালেন, পরের ত্রৈমাসিকগুলিতে বৃদ্ধির হার কিছুটা কমলেও অর্থনীতির আয়তনে এগিয়ে থাকা দেশগুলির মধ্যে প্রথম স্থানেই থাকবে ভারত। ফলে অনেকের বক্তব্য, বৃদ্ধিতে ধাক্কার সম্ভাবনা আগে থেকেই সাজিয়ে রাখল কেন্দ্র।
সঞ্জীববাবুর বক্তব্য, ‘‘ভিত্তি বাড়ার ফলে পরবর্তী ত্রৈমাসিকগুলির বৃদ্ধি ধাক্কা খেতে পারে। কিন্তু তার পরেও ওই হার ভাল হবে।’’ ভিত্তি কমাকে গ্রাহ্য করলেও ৮.২% বৃদ্ধি যথেষ্ট কৃতিত্বের বলেই তাঁর দাবি। কংগ্রেস ইতিমধ্যেই দাবি করেছে, তৃতীয় ও চতুর্থ ত্রৈমাসিকে বৃদ্ধি এর ধারেপাশেও থাকবে না। তাদের প্রশ্ন, কেন্দ্র যতই বৃদ্ধি, বেশি রিটার্ন দাখিলের ঢাক পেটাক না কেন, কর্মসংস্থান কিংবা কর সংগ্রহের অঙ্কে তার প্রতিফলন কোথায়?