জঞ্জাল প্রপাত
ঝাড়খণ্ডের হুড্রু, জোনা, দশম, সীতা, হিরণী, রাজরাপ্পা ফলস ও পঞ্চঘাট-সহ পত্রাতু ড্যামের বিভিন্ন টুরিস্ট স্পটে দেখলাম প্লাস্টিক পলিথিনের আধিক্য। বিস্কুট কেক চিপস চানাচুরের পলিথিনের প্যাকেট, পেট বোতল-গ্লাস ও খাওয়াদাওয়ার পরে থার্মোকোলের থালা-বাটি-গ্লাস যত্রতত্র ফেলা হচ্ছে। বাতাসে বা বৃষ্টিতে তা প্রপাতের জলে বা পাহাড়তলির সবুজের সঙ্গে মিশছে। সিকিম বা হিমাচল প্রদেশ ‘পলিথিন ফ্রি’ রাজ্য হতে পারলে ঝাড়খণ্ড কেন পারবে না? পঞ্চায়েত ও গ্রামের মানুষকে পলিথিনের বিপদ সম্পর্কে সচেতন করে পরিবেশ রক্ষায় শামিল করা সম্ভব। সম্ভব নজরদারি ও ‘স্পট’ ফাইন-এর ব্যবস্থা। জঞ্জাল সাফাইয়ের বদলে জমতে না দেওয়ার ব্যবস্থা করলেই ‘স্বচ্ছ ভারত’ অভিযান সফল হবে।
সঞ্জীব রাহা। কৃষ্ণনগর, নদিয়া
ভ্রম সংশোধন
সুকান্ত চৌধুরীর লেখায় (‘আসল ক্ষতিটা এখনও বোঝা যাচ্ছে না’, ২৩-১২) দুটি মুদ্রণপ্রমাদ ঘটেছে।
(১) চতুর্থ অনুচ্ছেদে উল্লেখিত ‘ন্যাক’-এর মূল্যায়ন ‘২০০৮ থেকে ২০১০-এর কাজের ভিত্তিতে’ নয়, এই মূল্যায়ন
হয়েছিল ২০০৮ থেকে ২০১৩-এর কাজের ভিত্তিতে। (২) নবম অনুচ্ছেদে উল্লেখিত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশি
তাণ্ডব ‘১৬ ডিসেম্বরের’ নয়, ১৬ সেপ্টেম্বরের। এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আমরা দুঃখিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী।