সম্পাদক সমীপেষু

জঞ্জাল প্রপাত

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ ০০:০১
Share:

জঞ্জাল প্রপাত

Advertisement

ঝাড়খণ্ডের হুড্রু, জোনা, দশম, সীতা, হিরণী, রাজরাপ্পা ফলস ও পঞ্চঘাট-সহ পত্রাতু ড্যামের বিভিন্ন টুরিস্ট স্পটে দেখলাম প্লাস্টিক পলিথিনের আধিক্য। বিস্কুট কেক চিপস চানাচুরের পলিথিনের প্যাকেট, পেট বোতল-গ্লাস ও খাওয়াদাওয়ার পরে থার্মোকোলের থালা-বাটি-গ্লাস যত্রতত্র ফেলা হচ্ছে। বাতাসে বা বৃষ্টিতে তা প্রপাতের জলে বা পাহাড়তলির সবুজের সঙ্গে মিশছে। সিকিম বা হিমাচল প্রদেশ ‘পলিথিন ফ্রি’ রাজ্য হতে পারলে ঝাড়খণ্ড কেন পারবে না? পঞ্চায়েত ও গ্রামের মানুষকে পলিথিনের বিপদ সম্পর্কে সচেতন করে পরিবেশ রক্ষায় শামিল করা সম্ভব। সম্ভব নজরদারি ও ‘স্পট’ ফাইন-এর ব্যবস্থা। জঞ্জাল সাফাইয়ের বদলে জমতে না দেওয়ার ব্যবস্থা করলেই ‘স্বচ্ছ ভারত’ অভিযান সফল হবে।

সঞ্জীব রাহা। কৃষ্ণনগর, নদিয়া

Advertisement

ভ্রম সংশোধন

সুকান্ত চৌধুরীর লেখায় (‘আসল ক্ষতিটা এখনও বোঝা যাচ্ছে না’, ২৩-১২) দুটি মুদ্রণপ্রমাদ ঘটেছে।
(১) চতুর্থ অনুচ্ছেদে উল্লেখিত ‘ন্যাক’-এর মূল্যায়ন ‘২০০৮ থেকে ২০১০-এর কাজের ভিত্তিতে’ নয়, এই মূল্যায়ন
হয়েছিল ২০০৮ থেকে ২০১৩-এর কাজের ভিত্তিতে। (২) নবম অনুচ্ছেদে উল্লেখিত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশি
তাণ্ডব ‘১৬ ডিসেম্বরের’ নয়, ১৬ সেপ্টেম্বরের। এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আমরা দুঃখিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন