সিপিএমের মিছিলে হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল

স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার পথে সিপিএমের কৃষক সভার সদস্যদের উপর হামলার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বুধবার পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড়ের পাকুড়সিনি গ্রামপঞ্চায়েত এলাকার ঘটনা। আহত হন সিপিএমের জোনাল সম্পাদক মদন বসু, জেলা কৃষক সভার সদস্য সুধাংশু বেরা-সহ ছ’জন। আহতদের প্রথমে বেলদা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে মদন বসু-সহ পাঁচ জনকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২০ মে ২০১৫ ১৭:৫৪
Share:

হাসপাতালে আহতরা। ছবি সৌমেশ্বর মণ্ডল।

স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার পথে সিপিএমের কৃষক সভার সদস্যদের উপর হামলার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বুধবার পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড়ের পাকুড়সিনি গ্রামপঞ্চায়েত এলাকার ঘটনা। আহত হন সিপিএমের জোনাল সম্পাদক মদন বসু, জেলা কৃষক সভার সদস্য সুধাংশু বেরা-সহ ছ’জন। আহতদের প্রথমে বেলদা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে মদন বসু-সহ পাঁচ জনকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।

Advertisement

সিপিএমের অভিযোগ এ দিন বেলা সাড়ে ১২ টা নাগাদ নারায়ণগড় ব্লক সারা ভারত কৃষক সভার পক্ষ থেকে গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে স্মারকলিপি জমা দিতে যাচ্ছিলেন সদস্যরা। পঞ্চায়েত অফিস থেকে ৪০০ মিটার দূরে তাঁদের মিছিলের উপর হামলা চালায় একদল দুষ্কৃতী। সিপিএমের জেলা কমিটির সদস্য এবং নারয়ণগড়ের প্রাক্তন জোনাল সম্পাদক ভাস্কর দত্তের অভিযোগ, ‘‘শান্তিপূর্ণ ভাবেই স্মারকলিপি জমা দিতে যাচ্ছিলাম আমরা। সে সময় ঝোপের আড়ালে থেকে সশস্ত্র হামলা চালায় তৃণমূল কর্মীরা। এই হামলা পরিকল্পিত। আমরা থানায় অভিযোগ জানাব।’’

অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মিহির চন্দ বলেন, ‘‘আমাদের পঞ্চায়েত সদস্য গুরুপদ বেরার উপর হামলা চালিয়েছিল ওরা। তারপর ক্ষুব্ধ এলাকার বাসিন্দারা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন।’’ শান্তিপূর্ণ ভাবে স্মারকলিপি জমা দেওয়ার বিষয়ে মিহিরবাবুর কটাক্ষ ‘‘স্মারকলিপি জমা দিতে কেউ লাঠিসোঁটা নিয়ে যায় না।’’

Advertisement

ঘটনার প্রায় আধ ঘণ্টা পরে পুলিশ এলাকায় গিয়ে পৌঁছয়। মারধরের ঘটনায় জড়িত দুষ্কৃতীদের কাউকেই গ্রেফতার করা যায়নি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement