ভোটের ‘পটুয়াপাড়া’ এখন কাজের গন্ধে ম ম!

যেন পুজো আসছে! এই যেমন বর্যাটা গেলেই শুরু হয়ে যায় প্রতিমা বানানোর কাজ। বিভিন্ন জায়গা থেকে অর্ডার আসে প্রতিমা বানানোর। দুই বা তিন প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব হয়তো প্রতিমা বানানোর অর্ডার দিয়েছে একই মৃৎশিল্পীর কাছে, কিন্তু সেই শিল্পী কখনওই যেমন এক জনের কথা অন্যকে বলেন না, ঠিক তেমনই ভোটের পোস্টার, ব্যানার, হোর্ডিং, স্লিপ, ব্যাজ- এই সবও দেখা যায়, বানানো হচ্ছে কোনও একটি জায়গায়, দল-মত নির্বিশেষে। সেখানে একই সঙ্গে বেরিয়ে আসছে ‘হাত’, ‘জোড়া ফুল’, ‘পদ্ম’ আর ‘কাস্তে-হাতুূড়ি-তারা’ প্রিন্টার থেকে। গলগল করে বেরিয়ে আসছে। যেন কাগজ ছাপা হচ্ছে সংবাদপত্রের অফিসে! সেই মহাযজ্ঞের টুকরো টাকরা নিয়েই এই গ্যালারি।

Advertisement
শেষ আপডেট: ১২ মার্চ ২০১৬ ০০:০০
Share:

কমপিউটারে চলছে এডিটিং। ছাপতে যাওয়ার আগে।

যেন পুজো আসছে! এই যেমন বর্যাটা গেলেই শুরু হয়ে যায় প্রতিমা বানানোর কাজ। বিভিন্ন জায়গা থেকে অর্ডার আসে প্রতিমা বানানোর। দুই বা তিন প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব হয়তো প্রতিমা বানানোর অর্ডার দিয়েছে একই মৃৎশিল্পীর কাছে, কিন্তু সেই শিল্পী কখনওই যেমন এক জনের কথা অন্যকে বলেন না, ঠিক তেমনই ভোটের পোস্টার, ব্যানার, হোর্ডিং, স্লিপ, ব্যাজ- এই সবও দেখা যায়, বানানো হচ্ছে কোনও একটি জায়গায়, দল-মত নির্বিশেষে। সেখানে একই সঙ্গে বেরিয়ে আসছে ‘হাত’, ‘জোড়া ফুল’, ‘পদ্ম’ আর ‘কাস্তে-হাতুূড়ি-তারা’ প্রিন্টার থেকে। গলগল করে বেরিয়ে আসছে। যেন কাগজ ছাপা হচ্ছে সংবাদপত্রের অফিসে! সেই মহাযজ্ঞের টুকরো টাকরা নিয়েই এই গ্যালারি।

Advertisement

ছবি- অনির্বাণ সাহা।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement