অবশেষে চাপের মুখে নতি স্বীকার করতে হল তৃণমূলকে। গত কয়েক দিন ধরেই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছিল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সুর নরম হয়ে আসছিল। যে ঘটনাকে চক্রান্ত, জাল ইত্যাদি বলে ব্যাখ্যা দিচ্ছিল তৃণমূল, মানুষ যে তাতে সন্তুষ্ট হচ্ছেন না সেটা সম্যক বুঝছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সেই জন্যই একের পর এক স্ববিরোধ বেরিয়ে আসছিল এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে। প্রথম পর্বে চক্রান্ত, মধ্য পর্বে অনুদানের তত্ত্ব এবং তারও পরে ডাল মে কুছ কালা হ্যায় কি না তারই সন্ধানে দলীয় তদন্তের ঘোষণা। তৃণমূলের অবস্থানটা তা হলে ঠিক কী রইল?
যে মানুষের চাপে এই বদলগুলো হল, দলীয় তদন্তের ঘোষণা তাদের যথেষ্ট আশ্বস্ত করতে পারবে তো? সেই সংশয় থেকেই গেল।