আরাধ্যা বচ্চন। ছবি: ইনস্টাগ্রামের সৌজন্যে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলিংয়ের তালিকায় প্রিয়ঙ্কা চোপড়া, দীপিকা পাড়ুকোন, ফতিমা সানা শেখ— এ সব নাম এতদিন দেখেছে ইন্ডাস্ট্রি। এ বার সেই তালিকায় চলে এল স্টার কিডরাও। ট্রোলড হল খোদ আরাধ্যা বচ্চন!
সম্প্রতি টুইটারে অভিষেক বচ্চনকে ট্যাগ করে এক মহিলা জানতে চান, আরাধ্যা কি স্কুলে যায় না? যদি ও স্কুলে যায়, তা হলে স্কুল বন্ধ রেখে সারাক্ষণ মায়ের সঙ্গে ঘোরার অনুমতি কী করে দেন স্কুল কর্তৃপক্ষ? নাকি আরাধ্যাকে বিউটি উইদাউট ব্রেনের কম্বিনেশনে তৈরি করতে চান তাঁরা? আরাধ্যা কি সাধারণ শৈশব পেতে পারে না?
টুইটারে এই মন্তব্য পড়ে হাল ধরেন আরাধ্যার বাবা অভিষেক বচ্চন। জবাবে তিনি লেখেন, ‘আমি যতদূর জানি, সপ্তাহের শেষে বেশিরভাগ স্কুল বন্ধ থাকে। আরাধ্যা সপ্তাহের অন্যান্য দিনগুলোতে স্কুলে যায়…।’
আরও পড়ুন, কী ভাবে পাপারাত্জিদের সামলাতে হয়? দেখিয়ে দিল আরাধ্যা
এর উত্তরে ফের টুইট করেন ওই মহিলা। তিনি লেখেন ‘অনেকেই এই প্রশ্নের উত্তর জানতে চান কিন্তু সাহস করে জিজ্ঞাসা করতে পারেন না। সবসময় মায়ের হাত ধরে ঝুলে থাকার চেয়ে সাধারণ শিশু হিসেবে ওর কিছু ছবি আপনারা পোস্ট করে পারেন…।’ ?
এর উত্তরে ফের টুইট করেন ওই মহিলা। তিনি লেখেন ‘অনেকেই এই প্রশ্নের উত্তর জানতে চান কিন্তু সাহস করে জিজ্ঞাসা করতে পারেন না। সবসময় মায়ের হাত ধরে ঝুলে থাকার চেয়ে সাধারণ শিশু হিসেবে ওর কিছু ছবি আপনারা পোস্ট করে পারেন…।’
এর পর অভিষেক আর কোনও উত্তর দেননি। তবে বলি মহলের একটা বড় অংশ মনে করেন স্টারদের জীবনটা ঠিক কেমন তা সাধারণ দর্শকদের পক্ষে বোঝা সবসময় সম্ভব হয় না। আর আরাধ্যাকে কী ভাবে বড় করবেন তা একান্তই ঐশ্বর্যাঅভিষেকের সিদ্ধান্ত। তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশ্ন তুলে আরাধ্যাকে ট্রোল করাটা অর্থহীন বলেও মনে করছেন অনেকে। ’ … ’ …
এর পর অভিষেক আর কোনও উত্তর দেননি। তবে বলি মহলের একটা বড় অংশ মনে করেন স্টারদের জীবনটা ঠিক কেমন তা সাধারণ দর্শকদের পক্ষে বোঝা সবসময় সম্ভব হয় না। আর আরাধ্যাকে কী ভাবে বড় করবেন তা একান্তই ঐশ্বর্যাঅভিষেকের সিদ্ধান্ত। তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশ্ন তুলে আরাধ্যাকে ট্রোল করাটা অর্থহীন বলেও মনে করছেন অনেকে। ’ … ’ …