Mahishasuramardini

মাত্র ৫৩ দিনের অপেক্ষা, বহু বছর পর ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ হচ্ছেন পায়েল দে! কোথায় দেখা যাবে তাঁকে দেবী রূপে?

মহালয়ার ভোরে এক দিকে যেমন বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ শোনা বাঙালির অভ্যাস। তেমনই নতুন অভ্যাস হল বিভিন্ন চ্যানেলে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ অনুষ্ঠান দেখা।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ৩০ জুলাই ২০২৫ ০০:৪৪
Share:

‘মহিষাসুরমর্দিনী’ রূপে পায়েল! ছবি: সংগৃহীত।

আর মাত্র ৫৮ দিনের অপেক্ষা। সারা বছর এই চারটে দিনের অপেক্ষায় দিন গোনে বাঙালি। মহালয়া থেকেই শুরু হয় মণ্ডপ পরিদর্শন। কোন ক্লাব পাবে সেরা পুজোর শিরোপা, কলকাতায় সেই নিয়ে চলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। আরও একটি বিষয় নিয়ে দর্শকের কৌতূহল থাকে তুঙ্গে। মহালয়ার ভোরে এক দিকে যেমন বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ শোনা বাঙালির অভ্যাস, তেমনই নতুন অভ্যাস হল বিভিন্ন চ্যানেলে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ অনুষ্ঠান দেখা। স্টুডিয়োপাড়ার অভিনেত্রীদের বিভিন্ন দেবীর সাজে দেখা যায়। এই বছর সান বাংলায় ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ রূপে দেখা যাবে অভিনেত্রী পায়েল দে-কে। আর অন্যান্য দেবদেবীর চরিত্রে দর্শক দেখবেন তাঁদের প্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রীদের।

Advertisement

ছোট পর্দায় খুবই পরিচিত মুখ পায়েল। তাঁকে অনেক বারই দুর্গা রূপে টেলিভিশনের পর্দায় দেখা গিয়েছে। মাঝে কয়েক বছরের বিরতি ছিল। সান বাংলার মাধ্যমে আবার পায়েলকে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ রূপে দর্শক দেখতে চলেছেন। অভিনেত্রী বললেন, ‘‘প্রত্যেক নৃত্যশিল্পীর কাছে এটা একটা স্বপ্নপূরণের মতো। জীবনে সবাই চায় এক বার মহিষাসুরমর্দিনী করতে। যতদূর মনে পরে, ২০১৭ সালে কোনও এক চ্যানেলের জন্য আমি শেষ মহিষাসুরমর্দিনী করেছিলাম।”

সেই সঙ্গে পায়েল যোগ করেন, “জোরকদমে মহড়া চলছে। ‘অকাল বোধনে’-এর চিত্রনাট্যে পৌরাণিক কাহিনির সঙ্গে আধুনিকতার মেলবন্ধন করা হয়েছে। এত বছর পর মহিষাসুরমর্দিনী করতে পেরে আমার খুবই নস্ট্যালজিক লাগছে।”

Advertisement

উল্লেখ্য, পায়েলকে এই মুহূর্তে দর্শক দেখছেন ‘কোন সে আলোর স্বপ্ন নিয়ে’ ধারাবাহিকে। ‘আলো’ চরিত্রে দেখা যাচ্ছে তাঁকে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement