Raghu Dakat Promotion

ভাত-পালং শাক খেয়ে ‘রঘু ডাকাত’ ছবির প্রচারে কে? ঘোড়ায় চেপে যেতে হলে কী খেতেন তিনি?

লোকমুখে শোনা যায়, রঘু ডাকাত বাংলার ‘রবিনহুড’। খুবই সাধারণ জীবন কাটাতেন। তাঁকে নিয়ে তৈরি ছবির প্রচারে বেরোনোর আগে কেউ ভাত-পালং শাক খাবেন!

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৩:৩০
Share:

‘রঘু ডাকাত’-এর কার সঙ্গে খুনসুটিতে মাতলেন সোহিনী সরকার? ছবি: ফেসবুক।

‘রঘু ডাকাত’-এর প্রচারে বেরোনোর আগে কী খাওয়া উচিত? কী খেয়ে বেরোলে ছবির সঙ্গে বিষয়টি মানানসই হবে? অথবা, কী খেলে দিনভর তরতাজা থাকবেন সবাই? এমন মজার ভাবনার জন্ম দিলেন ছবির অন্যতম নায়িকা সোহিনী সরকার।

Advertisement

শনিবার দেব, তাঁর টিম ‘রঘু ডাকাত’কে নিয়ে মালদহ রওনা হয়েছেন। উদ্দেশ্য, গাঁ-গঞ্জের সাধারণ মানুষের কাছে ছবিকে পৌঁছে দেওয়া। ঠিক এই কারণেই বিলাসবহুল গাড়িতে নয়, হাওড়া থেকে ট্রেন ধরেছেন সকলে। এমন যাঁদের প্রচার পরিকল্পনা, তাঁদের কেউ ভোর সাড়ে চারটেয় ভাত-পালং শাক, চিকেন স্টু খেয়েছেন! কিছুতেই মানতে পারছেন না নায়িকা! তাঁর যুক্তি, ‘রঘু ডাকাত’-এর ছবির প্রচারে পান্তা খেয়ে বেরোনো উচিত। তবেই ব্যাপারটা হয়তো আরও মাটির কাছাকাছি মনে হবে।

যাঁকে বলেছেন তিনিও পাল্টা যুক্তির জাল বিস্তার করেছেন। তাঁর দাবি, “অবশ্যই আমি এই খাবার খেতাম, যদি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ট্রেনের বদলে ঘোড়ায় চেপে বেরোতাম।” তাঁর মতে, মাথার উপরে জ্বলন্ত সূর্য। শরীরটাকে তো ঠান্ডা রাখতে হবে! সবচেয়ে ভাল উপায় পান্তাভাত। এও জানিয়েছেন, ভোর চারটে হোক বা রাত দুটো, বাড়ির রান্না খেয়েই বাইরে বেরোতে ভালবাসেন তিনি।

Advertisement

সোহিনীও অবশ্য মেনে নিয়েছেন দ্বিতীয় যুক্তি। বলেছেন, “গরম গরম ভাত অবশ্য যে কোনও সময়েই খাওয়া যায়। আমি অন্তত খাই।” কিন্তু যাঁকে নিয়ে তাঁর এমন অভিনব ভাবনা, তিনি কে? খবর, নায়িকা সারা রাস্তা এ ভাবেই খুনসুটি করেছেন ‘রঘু ডাকাত’-এর পরিচালক ধ্রুব বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে। তাঁদের খুনসুটিতে যোগ দিয়েছিলেন বাকিরাও। লম্বা রাস্তা পাড়ি দেওয়ার একঘেয়েমি কাটাতে হবে তো!

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement