ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন। ছবি: ইনস্টাগ্রামের সৌজন্যে।
অভিনেতা নানা পটেকর, পরিচালক বিকাশ বহেলের পরে ‘সংস্কারি বাপুজি’অলোক নাথ। #মিটু-র প্যান্ডোরার বাক্স খুলে গিয়ে এই পর্বে সংবাদমাধ্যম এবং বিনোদন জগতে যতগুলি নিগ্রহের অভিযোগ উঠছে, তার মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক অভিযোগ অলোকের বিরুদ্ধেই। একাধিক বার ধর্ষণের অভিযোগ উঠছে তাঁর নামে। বলি মহলেও একের পর এক মহিলারা সামনে আনছেন ভয়ঙ্কর কাহিনি। এ বার সেই তালিকায় যোগ হল ঐশ্বর্যা বচ্চনের নামও।
ঐশ্বর্যা সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘আমি সব সময়ই এটা নিয়ে কথা বলি। আগেও বলেছি, এখনও বলছি, ভবিষ্যতেও বলব। সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন এই ধরনের আলোচনা হয়। বিশ্বের যে কোনও প্রান্ত থেকে যে কোনও মহিলা এর বিরুদ্ধে বললে সেটা এখন শোনা হচ্ছে। অপরাধীদের সকলে চিনতে পারছেন।’’
ঐশ্বর্যা ২০০২-এ সলমন খানের বিরুদ্ধে প্রতারণা এবং খারাপ আচরণের অভিযোগ তুলেছিলেন। এমনকি সলমন নাকি তাঁর গায়ে হাত তুলতেন। সে সময় ঐশ্বর্যা বলেছিলেন, ‘‘আমাদের ব্রেকআপের পর সলমন আমাকে ফোন করে ভুলভাল কথা বলত। ব্রেকআপের আগে আমাকে মারত। সে সবের পরেও আমি কাজে যেতাম এমন ভাবে যেন কিছুই হয়নি...।’’
আরও পড়ুন, ঐন্দ্রিলার পুজোর হুল্লোড় শুরু, কার সঙ্গে জানেন?
অর্থাৎ সে সময় সলমনের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যেই মুখ খুলেছিলেন ঐশ্বর্যা। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া তখন এত জনপ্রিয় ছিল না। ফলে হেনস্থার কথা যে কোনও মুহূর্তে প্রকাশ্যে বলার সুযোগ এখনকার থেকে অনেক বেশি ছিল বলে মনে করেন ঐশ্বর্যা।
(হলিউড, বলিউড বা টলিউড - টিনসেল টাউনের সমস্ত গসিপ পড়তে চোখ রাখুন আমাদের বিনোদন বিভাগে।)