দত্তক নেওয়ার পরে বলছেন সাক্ষী তনওয়ার

‘মেয়ে আমার জীবনটাই বদলে দিয়েছে’

দত্তক নেওয়ার পরে বলছেন সাক্ষী তনওয়ার

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৫ এপ্রিল ২০১৯ ০০:০১
Share:

প্র: ইন্ডাস্ট্রিতে এত দিন সুনাম রেখে কাজ করার স্ট্র্যাটেজিটা বলবেন?

Advertisement

উ: আমার কাজের কোনও স্ট্র্যাটেজি থাকে না। কোনও দিন প্ল্যান করে চলিনি। ঈশ্বর আমার সহায়। কাজ আমাকে বেছে নিয়েছে, আমি কাজকে নয়। মাঝে মধ্যে মনে হয়, এই কাজটাই আমার শেষ কাজ। কিন্তু তার পরে ঠিক একটা ভাল কাজ পেয়ে যাই।

প্র: যতগুলো কাজ করেছেন, সব জায়গাতেই আপনি পরিণত চরিত্রে। বাস্তবেও কি তাই?

Advertisement

উ: একদমই। সব বন্ধুরা তাদের মনের কথা, সমস্যা আমাকে এসেই বলে। বাড়িতেও মা-বাবা, বোন, দাদা, বাচ্চারা সকলের কানেক্টিং পয়েন্ট আমি।

প্র:ওয়েব সিরিজ়ে কাজ করছেন। কেমন অভিজ্ঞতা?

উ: খুব এনজয় করছি। যে সময়ে টেলিভিশনে কাজ করেছি, তখন ওই ইন্ডাস্ট্রির সবে গ্রোথ হচ্ছিল। এখন ওয়েব সিরিজ়ের যুগ। যে কারণে ভাল লাগছে। ওয়েব সিরিজ়ের ফরম্যাট যেহেতু আলাদা, তাই অনেক কিছু শিখতেও পারছি।

দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯

প্র: অনেক ওয়েব সিরিজ়ে বোল্ড কনটেন্টও থাকে। সে রকম কিছু প্রস্তাব পেলে করবেন?

উ: এখনও পর্যন্ত তেমন প্রস্তাব আসেনি। ১৮ বছর ধরে শাড়ি পরে ক্যামেরার সামনে কাজ করেছি। সে ভাবে দেখলে ‘ফাইনাল কল’-এর চরিত্রটাও আমার কাছে বোল্ড।

প্র: কুকারি শোয়ে অনেক রকমের খাবার বানান। বাড়িতে রান্না করেন?

উ: কখনও কখনও নতুন নতুন ডিশ বানাই। নিজের লোকেদের জন্য খাবার বানাতে ভালই লাগে। তবে নিয়মিত রান্না করি না।

প্র: একতা কপূরের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক ঠিক কেমন?

উ: কেরিয়ারের শুরুতে একসঙ্গে যাঁরা স্ট্রাগল করেছি, তাঁদের সঙ্গে সম্পর্কটা আলাদাই হয়। ধারাবাহিকের সেটে আমরা যখন ওভারটাইম করতাম, তখন একতাও থাকত। আমরা পরিবারের মতো। আমাদের দু’জনের বোঝাপড়া, বিশ্বাস অনেক মজবুত।

প্র: আপনার পরে একতাও বাচ্চা দত্তক নিয়েছেন। দু’জনে অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন?

উ: সময় পেলে করি। দু’জনেই জীবনের একটা বিশেষ মুহূর্তের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। মেয়ে আমার জীবনটাই বদলে দিয়েছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement