ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ছবি: ইনস্টাগ্রামের সৌজন্যে।
গেরস্থালির গল্প। মধ্যবিত্ত ছোঁয়া। আর নিপাট প্রেম। এ নিয়েই ‘ভালবাসার বাড়ি’ বুনেছিলেন তরুণ মজুমদার। আর তিনদিন পরে ৫০ দিন পূর্ণ করবে এই ছবি। এই উপলক্ষে আগামিকাল নন্দনে একটি বিশেষ শো-এর আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে উপস্থিত থাকবেন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠি।
তরুণ মজুমদারের ছবি মানেই আজও অন্য রকম অপেক্ষা কাজ করে দর্শকদের মধ্যে। তাঁর গল্পের টানেই হলমুখী হন দর্শক। ‘ভালবাসার বাড়ি’তেও সেই ঘরোয়া উষ্ণতা ছিল বলে মত দর্শকদের একটা বড় অংশের। প্রচেত গুপ্ত কাহিনি অবলম্বনে এই ছবির বড় সম্পদ ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তের অভিনয়।
‘আলো’, ‘চাঁদের বাড়ি’র পর তরুণ মজুমদারের সঙ্গে এই ছবিতে কাজ করছেন ঋতুপর্ণা। মুখ্য ভূমিকায় আরও একবার দর্শকদের মন জয় করেছেন। তরুণবাবু নিজে আজও গল্পের ওপর সবচেয়ে বেশি জোর দেন। ঋতুপর্ণাও মনে করেন, ভাল গল্প হলে তা দর্শক হলে গিয়েই দেখেন।
আরও পড়ুন, ‘হয়তো রাজনীতির শিকার হয়েছি কোথাও...’
তরুণবাবুর ছবি একটা সময়কে খুব সৎ ভাবে ধরে রাখে। সেপিয়া টোন যে ভাবে নিভে আসা অতীতের সিদ্ধ প্রতীক, তরুণবাবুর ছবিও। ছেলেবেলায় তাঁর ‘ভালবাসা ভালবাসা’ নামের ছবিটি অনেকেই দেখেছেন। বড় হয়েছেন। রুচিও বদলেছে। তার পরেও যদি সেই ছবিটার জন্য মায়া থাকে, তা হলে দেখে আসুন ‘ভালবাসার বাড়ি’।