Alia Bhatt

মন ভারাক্রান্ত, ভুলতে পারছেন না আনন্দের মুহূর্ত, নিজের ‘হিরো’কে হারিয়ে শোকবিহ্বল আলিয়া

ভট্ট পরিবারে শোকের ছায়া। প্রয়াত আলিয়া ভট্টের দাদু নরেন্দ্র রাজ়দান। পরিবারের অন্যতম প্রিয় সদস্যকে হারিয়ে শোকস্তব্ধ ভট্ট পরিবার।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০১ জুন ২০২৩ ১৫:৫৯
Share:

আলিয়া ভট্ট। ছবি: সংগৃহীত।

ভট্ট পরিবারে শোকের ছায়া। প্রয়াত আলিয়া ভট্টের দাদু, সোনি রাজ়দানের বাবা নরেন্দ্র রাজ়দান। গত কয়েক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন তিনি। ভর্তি ছিলেন মুম্বইয়ের এক হাসপাতালে। ১ জুন শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ৯৪ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন নরেন্দ্র রাজ়দান। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া ভট্ট পরিবারে।

Advertisement

দাদুকে হারিয়ে শোকবিহ্বল আলিয়া। সমাজমাধ্যমের পাতায় তাঁর ‘হিরো’কে স্মরণ করে একটি পোস্ট করেন অভিনেত্রী। নরেন্দ্র রাজ়দানের একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে তিনি লেখেন, ‘‘আমার দাদু, আমার হিরো। ৯৩ বছর বয়স পর্যন্ত গল্‌ফ খেলেছেন। ৯৩ বছর বয়স পর্যন্ত সব কাজকর্মও করেছেন। সব থেকে ভাল ডিমভাজা বানাতেন। সব থেকে ভাল গল্প বলতে পারতেন। ভায়োলিন বাজাতে পারতেন।

নিজের নাতনির মেয়ের সঙ্গে খেলতে ভালবাসতেন। ক্রিকেট, স্কেচিং, পরিবার— সবটুকু খুব ভালবাসতেন। এবং জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত সবাইকে ভালবেসে গিয়েছেন। আমার মন ভারাক্রান্ত, তবে আনন্দের মুহূর্তগুলোও আমার স্মৃতিতে সতেজ। আমি নিজেকে ভাগ্যবতী মনে করি যে, আমি তোমার সান্নিধ্যে বেড়ে উঠেছি। আবার দেখা হবে, দাদু।’’

Advertisement

আলিয়ার লেখার ছত্রে ছত্রে স্পষ্ট, দাদুকে হারিয়ে কতটা বিষণ্ণ তিনি। প্রয়াত বাবার উদ্দেশে সমাজমাধ্যমের পাতায় পোস্ট করেন আলিয়ার মা সোনি রাজ়দানও।

গত কয়েক দিন ধরেই গুরুতর অসুস্থ ছিলেন নরেন্দ্র রাজদান। মুম্বইয়ের এক হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। কঠিন সময়ে পরিবারের পাশে থাকতে এক নামী পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যাওয়া বাতিল করেন আলিয়া। জানা গিয়েছিল, বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার পাশাপাশি ফুসফুসে সংক্রমণের জন্য শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়েছিল তাঁর। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তাঁর পাশে ছিলেন আলিয়া, শাহীন, সোনি ও পরিবারের অন্য সদস্যেরা।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement