নীল নিতিন মুকেশ-রুক্মিনী সহায়: <br> ঢাক ঢোল বাজিয়ে সদ্য চার হাত এক হয়েছে এই যুগলের। রীতিমতো সম্বন্ধ করেই রুক্মিনীর সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছিল <br> বলিউডের স্টাইল হাঙ্ক নীলের। প্রথম দিকে কিন্তু সম্বন্ধ করে বিয়েতে মোটেই রাজি <br> ছিলেন না নীল। তবে রুক্মিনীর সঙ্গে সম্পর্ক হওয়ার পর আর অমত করেননি।
শাহিদ কপূর-মীরা রাজপুত: <br> বলিউডের ‘কিউটেস্ট কাপল’-এর তকমাটা তাঁদের দেওয়া যায় অনায়াসেই। বেশ কয়েকটি সিনে প্রেমের পর <br> অবশেষে সম্বন্ধ করেই বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন শাহিদ। শাহিদ ও মীরার পরিবার <br> একই সৎসঙ্গের সদস্য। সেখান থেকেই আসে বিয়ের সম্বন্ধ। কিন্তু নিজের থেকে ১৪ বছরের ছোট মীরাকে <br> বিয়ে করতে প্রথমে একটু দোটানায় ভুগছিলেন শাহিদ। পরে অবশ্য সেই বিভ্রান্তি কাটিয়ে মীরাকেই বিয়ে করেন তিনি।
বিবেক ওবেরয়-প্রিয়ঙ্কা আলভা: <br> ঐশ্বর্যা রাইয়ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের গুজব নিয়ে বহু দিন সরগরম ছিল বলি পাড়া। শেষমেশ অবশ্য সম্বন্ধ করেই বিয়ের <br> পিঁড়িতে বসেছিলেন বিবেক। যদিও একটি সাক্ষাৎকারে নিজেই স্বীকার <br> করেছিলেন ‘অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ’-এর জন্য প্রস্তুত ছিলেন না তিনি। তবে প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে সম্পর্ক <br> হওয়ার পর ‘অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ’ সম্বন্ধে ধারণা বদলান বিবেক।
ধনুশ-ঐশ্বর্যা রজনীকান্ত: <br> মেয়ের জন্য সুপাত্র খুঁজছিলেন সুপারস্টার রজনীকান্ত। জনপ্রিয় তামিল পরিচালক-প্রযোজক কস্তুরি রাজার ছেলে <br> ধনুশকে পছন্দ হয় তাঁর। অমত হয়নি পাত্র-পাত্রীরও। <br> অতএব শুভস্য শীঘ্রম। ২০০৪-র ১৮ নভেম্বর চার হাত এক হয় এই যুগলের।
মাধুরী দীক্ষিত-শ্রীরাম মাধব নেনে: <br> সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙার পর আমেরিকায় ঘুরতে গিয়েছিলেন মাধুরী। সেখানেই প্রবাসী চিকিৎসক শ্রীরাম নেনের <br> সঙ্গে তাঁর পরিচয় করে দিয়েছিলেন নায়িকার ভাই অজিত দীক্ষিত। পরিবারের <br> সকলেরই পছন্দ ছিল নেনেকে। সম্পর্ক বিয়ের পিঁড়ি অবধি গড়াতে বেশি সময় নেয়নি।
রাজ কপূর-কৃষ্ণা রাজ কপূর: <br> কৃষ্ণাবাস রাজ কপূরের সঙ্গে সম্বন্ধ করে বিয়ে হয়েছিল রাজ কপূরের। রাজের বাবা পৃথ্বীরাজ কপূরের এক দুরসম্পর্কের কাকার মেয়ে ছিলেন কৃষ্ণা।
রাকেশ রোশন-পিঙ্কি: <br> জনপ্রিয় পরিচালক-প্রযোজক জে ওম প্রকাশের মেয়ে পিঙ্কি। পরিবারের তরফেই দেখাশোনা করে বিয়ে হয়েছিল রাকেশ-পিঙ্কির।