Mithun Chakraborty

অবৈধ নির্মাণে অভিযুক্ত মিঠুন! চলতি মাসেই ভেঙে দেওয়া হতে পারে ‘মহাগুরু’র বাড়ি!

বৃহন্মুম্বই পুরসভা জানিয়েছে, সম্পত্তি সংস্কারের বৈধ ব্যাখ্যা দিতে হবে মিঠুনকে। উত্তর সন্তোষজনক না হলে উক্ত নির্মাণ ভেঙে দিতে পারে প্রশাসন। আইনি পদক্ষেপ করা হবে অভিনেতার বিরুদ্ধেও।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৮ মে ২০২৫ ০৯:৪৪
Share:

মিঠুন চক্রবর্তীর সাজানো সংসারে অবৈর্ধ নির্মাণের কোপ। ছবি: সংগৃহীত।

এ বার মিঠুন চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে উঠল অবৈধ নির্মাণের অভিযোগ। জানা গিয়েছে, গত ১০ মে জারি করা নোটিসে বৃহন্মুম্বই পুরসভা (বিএমসি) দাবি করেছে, মহারাষ্ট্রের মালাড মাধ এলাকার এরাঙ্গল গ্রামে তারকার যে বাড়িটি রয়েছে, সেখানে অবৈধ ভাবে সংস্কার করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে তারকার বাড়ির একতলার অংশ নিয়ে।

Advertisement

বিষয়টি জানাজানি হয়েছে শনিবার, ১৭ মে। এ দিনই মিঠুন অবৈধ ভাবে ভবন সংস্কারের প্রসঙ্গ অস্বীকার করেছেন। জানা গিয়েছে, মিঠুন একা নন, অনেকের কাছেই এই নোটিস পৌঁছেছে। আপাতত তারকা আইনি পথে উত্তর দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

১০ মে জারি করা নোটিসে বৃহন্মুম্বই পুরসভা জানিয়েছে, সম্পত্তি সংস্কারের বৈধ ব্যাখ্যা দিতে হবে মিঠুনকে। উত্তর সন্তোষজনক না হলে উক্ত নির্মাণ ভেঙে দিতে পারে প্রশাসন। আইনি পদক্ষেপ করা হবে অভিনেতার বিরুদ্ধেও।

Advertisement

গত সপ্তাহে বৃহন্মুম্বই পুরসভার তরফে মাধ এলাকায় তদারকি শুরু হয়। প্রায় ১৩০ টি অবৈধ নির্মাণের খোঁজ মিলেছে বলে প্রশাসনের তরফে দাবি করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রচুর বাংলো রয়েছে, যেগুলি ভুয়ো নথি ব্যবহার করে নির্মাণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এরাঙ্গলের বেশ কিছু বা়ড়িতে নোটিস পাঠানো হয়েছে। গত কয়েক বছরে গড়ে ওঠা প্রায় ১৩০টি অবৈধ নির্মাণ আগামী ৩১ মে-র মধ্যে ভেঙে ফেলা হবে বলে জানিয়েছেন এক আধিকারিক।

মিঠুনের বাড়ির ক্ষেত্রে পুরসভার অভিযোগ, প্রয়োজনীয় অনুমতি ছাড়াই ওই জমির উপর ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ১৮৮৮ সালের বৃহন্মুম্বই মিউনিসিপাল কর্পোরেশন আইন অনুযায়ী ৩৩৭, ৩৪২, ৩৪৭ ধারায় মামলা হতে পারে মিঠুনের বিরুদ্ধে। কেন ওই নির্মাণ একেবারে ভেঙে ফেলা বা পুনর্সংস্কার করা হবে না আইন মোতাবেক তার ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে মিঠুনের কাছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement