(বাঁ দিক থেকে) অভিষেক বচ্চন, আরাধ্যা বচ্চন, ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন। ছবি: সংগৃহীত।
এমনিতেই আরাধ্যা বচ্চন তারকা-সন্তান। তার উপর বাড়তি নজর রয়েছে। যদিও তার শিক্ষা, সংস্কারের সুখ্যাতি করেন অনেকেই। এক সাক্ষাৎকারে অভিষেক জানান, এত ব়়ড় হয়ে গিয়েছে মেয়ে, তবু এখনও কোনও ধরনের সমাজমাধ্যমে নেই। তবু এই প্রজন্মের মেয়ে ল্যাপটপে পড়াশোনা ইন্টারনেট সব কিছুই ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু নিত্যদিন বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের খবর কি প্রভাব ফেলে আরাধ্যার উপর?
গত দেড় বছর ধরে নিত্যদিন অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বর্যা রাই বচ্চনের বিচ্ছেদের খবর নিয়ে আলোচনা। অভিনেত্রী মধ্যপ্রাচ্যের একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে নামের পাশ থেকে যখন বচ্চন পদবি সরিয়ে শুধু ‘রাই’ ব্যবহার করেন। সেই সময় দম্পতির মধ্যে যেন প্রায় বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে— এমন নানা মন্তব্য শোনা যায় নেটপাড়ায়। যদিও এমন সব গুঞ্জন থেকে আরাধ্যার কান অবধি পৌঁছাতে দেন না ঐশ্বর্যা।
অভিষেকের কথায়, ‘‘আরাধ্য খুব পরিণত মেয়ে। এ ছাড়া ওর ফোন নেই। এ সব জিনিস নিয়ে ও ভাবিতও নয়। ও স্কুল খুব ভালবাসে। হোমওয়ার্ক করে। আমার মনে হয় না আমাদের নাম গুগলে খুঁজে পর্যন্ত দেখে। ওর মা ওকে সেই শিক্ষাই দিয়েছে। চারপাশে যা শুনছে তাতে কান না দেওয়ার শিক্ষাই দিয়েছে। আমরা পরিবার হিসেবে সৎ একে অপরের প্রতি।’’