মধুবনী গোস্বামী। ছবি:সংগৃহীত।
ছোটবেলার দোল এক রকম ছিল। বড় বেলার দোল আর এক রকম। আবার বিয়ের পর বদলে গিয়েছে দোলের সেলিব্রেশন।
যখন ছোট ছিলাম পাড়াতে প্রচুর বন্ধু ছিল আমার। কোনও মাঠে গিয়ে বাকারও বাড়ির ছাদে গিয়ে খুব রং খেলতাম। আবার ক্লাস এইট, নাইনে বদলে গেল দোলের রুটিন। তখন স্কুলের বন্ধুদের সঙ্গে ভাব বেশি। সে সময় কোনও না কোনও বন্ধুর বাড়িতে যেতাম দোল খেলতে।
এ বার বলব, বিয়ের পরের দোলের গল্প। এমনিতে আমি আর আমার বর রাজা একে অন্যের সঙ্গে এতটা টাইম স্পেন্ড করি যে অন্য কাউকে প্রয়োজন হয় না আমাদের। যে কোনও স্পেশ্যাল অকেশন একে অন্যের সঙ্গে কাটাই। আমরা দু’জনেই ভীষণ ফ্যামিলি পার্সন। আমার শ্বশুরবাড়িতে রাধাকৃষ্ণের নিত্যপুজো হয়। দোলের দিনও পুজো হবে। রাতে হয়তো সকলে মিলে ডিনারে যাব।
আরও পড়ুন: চাচি ৪২০-এর সেটে ছোট্ট ফতিমা, ২২ বছরের পুরনো ছবি পোস্ট দঙ্গল গার্লের
আরও পড়ুন: দেদার দোল খেলেও ত্বকের ক্ষতি রুখতে চান? মেনে চলুন এ সব নিয়ম
তবে রং মানে কিন্তু আমার কাছে শুধুই আবির। জলরং একেবারেই পছন্দ করি না। কারণ জলরঙে দোল খেললে পরের দিন শুটিং থাকলে খুব সমস্যা হয়। তখন রং তোলা একটা বড় সমস্যা। আর ওই সব রং ত্বক এবং চুলের জন্যও একেবারেই ভাল নয়। তার থেকে পিঙ্ক, লাল, হলুদ, সবুজ আবিরে দোল খেলাটাই ভাল।
আর একটা এক্সপিরিয়েন্স কিন্তু আমার এখনও হয়নি। দোলের দিন ভাঙ খাওয়া। এই এক্সপিরিয়েন্সটা নেই। দেখি, রাজাকে বলব, যদি ব্যবস্থা করতে পারে!