প্রিয় গায়কের সুরে মন মজেছে শ্রোতাদের।কিন্তু জীবনের সুরের উৎস তাঁদের স্ত্রী। ‘তেরে লিয়ে’ কিংবা ‘ম্যায় রং সরবত কা’ গাওয়ার আগে কলেজ জীবনেই নিজস্ব ব্যান্ড ছিল এই গায়কের। তখনই আতিফ আসলামের আলাপ স্ত্রীর সঙ্গে।বহু প্রিয় গায়কের সঙ্গেই তাঁর স্ত্রীদের কেমিস্ট্রি এরকমই।
অরিজিৎ সিংহ : ‘তুম হি হো’ গাওয়ার সময় স্ত্রী কোয়েলকে মনে পড়ে, এমনটা বলেছেন অরিজিৎ সিংহ। স্ত্রী কোয়েল তাঁর প্রোডাকশন হাউসের বেশিরভাগ দিকটাই সামলান।
মোহিত চৌহান: ‘তুঝে ভুলা দিয়া’ কিংবা ‘সদ্দা হক’ গানে মন ভরিয়েছেন শ্রোতাদের। তাঁর স্ত্রী প্রার্থনা গেহলট একজন সাংবাদিক।তাঁর ‘মসক্কলি’ গানটা প্রার্থনা সবচেয়ে পছন্দ করেন।
এ আর রহমান: নামটাই যথেষ্ট। পদ্মভূষণ প্রাপক এই সুরকার-গায়কের স্ত্রী সায়রা। মায়ের অমতেই নাকি সায়রাকে বিয়ে করেন রহমান। রয়েছে দুই সন্তানও।
আতিফ আসলাম: ‘তেরে বিন’ গানে মন কেড়েছেন শ্রোতাদের। তবে তাঁর সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু স্ত্রী সারা ভারওয়ানা। তাঁদের একটি ছেলেও রয়েছে। সারা একজন শিক্ষিকা।
শান ওরফে শান্তনু মুখোপাধ্যায়। ‘বেহতি হাওয়া সা হ্যায় উও’ গায়কের সহধর্মিণী রাধিকা ছিলেন একজন পাইলট। রয়েছে দুই সন্তানও। স্ত্রী রাধিকার জন্য ‘উও লড়কি হ্যায় কাহা’ গাইতে পছন্দ করেন শান।
সোনু নিগম: ‘দিল নে তুমকো’ গানটা নাকি স্ত্রীর জন্য গাইতেই পছন্দ করেন সোনু। ভারতের প্রতিটি প্রদেশের ভাষাতেই মোটামুটি গান গেয়েছেন। জীবনের সুর খুঁজে পেয়েছেন স্ত্রী মধুরিমার জন্য। রয়েছে এক ছেলে।
কৈলাশ খেরের জীবনের ‘দিওয়ানি’ তাঁর স্ত্রী শীতল। শীতলকে নিজের ‘ড্রিম গার্ল’ বলেই উল্লেখ করেন ‘আল্লাহ কে বন্দে আপনে’ গায়ক। রয়েছে এক সন্তানও। শীতল লেখালেখি করতে ভালবাসেন বলে জানিয়েছিলেন একটি সাক্ষাৎকারে।