মৌনী রায়ের রেস্তরাঁর খাবারের দাম নিয়ে চর্চা। ছবি: সংগৃহীত।
ভেলপুরির দাম ৩৯৫ টাকা। তন্দুরি রুটি ১০৫ টাকা করে। প্রকাশ্যে অভিনেত্রী মৌনী রায়ের রেস্তরাঁর খাবারের দাম। মুম্বই ও বেঙ্গালুরুতে রয়েছে অভিনেত্রীর রেস্তরাঁ। প্রধানত ভারতীয় খাবারই পাওয়া যায়। এ বার নেটাগরিকের মধ্যে চর্চা শুরু হল খাবারের দাম নিয়ে।
ভারতীয় খাবারের সঙ্গে রেস্তরাঁয় নাকি বলিউডের ছাপও রয়েছে। সব ক’টি খাবারের দাম ৩০০ থেকে ৮০০ টাকার মধ্যে। এক একটি গুলাবজামুন ও শাহি টুকরার দাম ৪১০ টাকা করে। এক বিশেষ ধরনের ভেলপুরি পাওয়া যায় মৌনীর রেস্তরাঁয়। সেই ‘অ্যাভোকাডো ভেল’-এর দাম ৩৯৫ টাকা। সংবাদমাধ্যমকে মৌনী বলেছিলেন, “আমি অ্যাভোকাডো খেতে খুব ভালবাসি। আবার ঝালমুড়িও আমার খুব প্রিয়। তাই দুটো মিলিয়ে আমরা বানিয়েছি অ্যাভোকাডো ভেল।”
এ ছাড়াও মশলা বাদাম, মশলা পাঁপড়, ক্রিস্পি কর্ন, সেভপুরিও পাওয়া যায়। দাম ২৯৫ টাকা করে। তবে নেটাগরিকের মতে, সামান্য বেশি দাম এগুলির। যদিও এই রেস্তরাঁয় যাঁরা নিয়মিত যাতায়াত করেন, তাঁরা জানিয়েছেন, গুণমান অনুযায়ী দাম একেবারেই ঠিক। ভাজা পেঁয়াজের একটি পদ পাওয়া যায়, যার দাম ৩৫৫ টাকা। চিংড়ি মাছেরও কিছু পদ রয়েছে, যার দাম ৭৯৫ টাকা। তন্দুরি রুটির দাম পড়ছে ১০৫ টাকা করে, নানের দাম ১১৫ টাকা, অমৃতসরী কুল্চা ১৪৫ টাকা করে।
কেন এই ধরনের খাবার? এর উত্তরে অভিনেত্রী বলেছেন, “আমি ভারতীয় খাবার পছন্দ করি। বিদেশে কাজের জন্য গেলেই আমি ভারতীয় খাবারের খোঁজ করি। আমার মনে হয়েছিল, বেঙ্গালুরু ও মুম্বইতে ভারতীয় খাবারের ভাল কোনও রেস্তরাঁ নেই। তাই এমন একটা রেস্তরাঁর কথা ভেবেছিলাম।” ২০২৩ সালে এই রেস্তরাঁর সফর শুরু করেছিলেন মৌনী।
উল্লেখ্য, ‘সালাকার’ ছবিতে কয়েক মাস আগেই দেখা গিয়েছে মৌনীকে। তার আগে ‘ব্রহ্মাস্ত্র’ ছবিতে খলচরিত্রে দেখা গিয়েছে তাঁকে।