১৯৯০ সালে ‘আশিকি’ ছবি দিয়ে শুরু করেছিলেন ইনিংসটা। তারপর ১৯৯৩ সালে ‘ফির তেরি কাহানি ইয়াদ আয়ে’। ‘আশিকি’ হিট হয়েছিল কিন্তু এই ছবিটি বিন্দুমাত্র চলেনি। হিট হয়েছিল ‘আশিকি’-র গানগুলোও। তারপর থেকে দু-একটা টিভি সিরিয়াল আর বি-গ্রেড কিছু সিনেমা ছাড়া আর সেরকম ভাবে আর দেখা মেলেনি রাহুলের। প্রায় বছর দশেকেরও বেশি সময় পর তিনি ফিরে আসেন রিয়ালিটি শো ‘বিগ বস’-এ। তাতে চ্যাম্পিয়নও হয়েছিলেন এই অভিনেতা।
সুভাষ ঘাই এর সহযোগী পরিচালক হিসাবে কাজ করতেন রনিত। ১৯৯২ সালে ‘জান তেরে নাম’ সিনেমা দিয়ে ডেবিউ করেন বলিউডে। সেই ছবি এক্কেবারেই হিট হয়নি। তারপর দু একটা সিনেমাতে তাঁকে দেখা গেলেও সেগুলোর কোনটাই ঠিক পাতে দেওয়ার মতো ছিল না। বেশ কয়েক বছর পর আবার নিজেকে ঘষে মেজে টেলিভিশনের পর্দা জমাতে আসেন। আর সেখানে সফলও হন চূড়ান্তভাবে। আর সেই কারণেই আজকাল বেশ কিছু ছবিতে তাঁকে আবার দেখা যাচ্ছে।
এক দাদা প্রযোজক তো আর এক দাদা বলিউডের দাপুটে অভিনেতা। ১৯৯৫ সালে ‘প্রেম’ ছবিটি দিয়ে শুরু করেন বলিউড যাত্রা। আর তারপর মাধুরী দিক্ষিতের সঙ্গে ‘রাজা’। ছবিটি হিট হয়েছিল। এর পর মাধুরীর ভাগ্যের চাকা ঘুরে যায়। কিন্তু সঞ্জয়ের কোনও সুরাহা হয়নি। সেইভাবে আর ডাকও পাচ্ছিলেন না। ডাক পেলেও কোনও ছবিই যেন কাজে আসছিল না সঞ্জয়ের। ২০১৫ সালে ‘তেবর’ বলে একটি ছবির প্রযোজনা করেন এই অভিনেতা।
শুরু করেছিলেন শিশু অভিনেতা হিসাবে। ১৯৮৩ সালে শেখর কপূরের ‘মাসুম’ ছবি সেই বাচ্চাটা। তারপর নায়ক হিসাবে হাতেখড়ি করেন ১৯৯৪ সালের ‘আ গলে লাগ যা’ ছবিতে। তারপর এক্কেবারে ২০০০ এ ‘মহব্বতে’। আর দেখা মেলেনি যুগলের। কিছুদিন আগেই ‘রোডসাইড রোমিও’ বলে একটি অ্যানিমেটেড ছবি পরিচালনা করেন যুগল হংসরাজ।
‘মাচিস’ এবং ‘জোশ’ এর মতো সফলতম ছবিতে অভিনয় করেছেন চন্দ্রচূড়। আরও গুটি কয়েক ছবি তিনি করেছেন। কিন্তু তারপর হঠাৎই উধাও। তবে তিনি ছোটপর্দায় ফেরত আসতে চলেছেন খুব শীঘ্রই।
ইলু ইলু গানটা অনেকেই গুনগুন করেন আজও। তাতেই তো ছিলেন ভিভেক মুসরান। ১৯৯১ এর ‘সওদাগর’ ছবিটি দিয়েই ভিভেকের বলিউডে পদার্পণ। আর তারপর সেইভাবে তাঁকে বড়পর্দায় দেখা যায়নি। দেখা গেছে, তবে তা ছোট পর্দায়।
১৯৯৭ এ সুভাষ ঘাই পরিচালিত ‘পরদেশ’ ছবিতে তাঁকে দেখা যায় প্রথমবার। তারপর সিনেমা নয়, চলে আসেন ছোট পর্দায়। ছোট পর্দার ‘জশ্সী জ্যায়সি কোই নেহি’ সিরিয়ালে তাঁর অভিনয় অনেকের মনে থাকবে।
১৯৯৫ এর ‘সওদা’ বিকাশের প্রথম সিনেমা। একই বছরে কাজলের বিপরীতে ‘তক্ৎ’। আর তারপর থেকে হাতে গোনা কয়েটা মাত্র ছবিতে অভিনয় করেছেন। তবে বেশ কিছু টিভি সিরিয়ালেও বিকাশকে দেখা গেছে। ২০১৫ সালে তিনি ‘বিগ বস’-এ এসেছিলেন।
‘জো জিতা ওহি সিকন্দর’-এ তাঁর অভিনয় মনে থাকারই কথা। কিন্তু তারপর থেকে আর মামিককে সেরকম কোনও ছবিতে দেখা যায়নি। তবে ‘শহহহহ.. কোই হ্যায়’ নামক সিরিয়ালে তাঁকে দেখা গিয়েছিল অনেক বছর পরে।
১৯৯২ সাল থেকে তার পরবর্তী সময়ে আয়ুব খান কমপক্ষে ২০ টি ছবিতে অভিনয় করেছেন। কোনও ছবিই হিট হয়নি। প্রকাশ ঝা-র ‘গঙ্গাজল’ ছবিতে তাঁকে বহুদিন পর দেখা গিয়েছিল। তবে সিরিয়ালে নিজের হাত পাকানো শুরু করে দিয়েছিলেন বেশ কিছুদিন আগেই।