entertainment

প্রেমিকের মৃত্যু নিয়ে প্রশ্নবাণ নেটাগরিকের, ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্তের কন্যা

নেটাগরিকের উদ্দেশে শিক্ষামূলক বার্তা দিলেন সঞ্জয়-কন্যা ত্রিশলা দত্ত।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৭ মার্চ ২০২১ ২০:০২
Share:

প্রেমিক ও স়ঞ্জয় দত্তের সঙ্গে ত্রিশলা ।

প্রেমিকের মৃত্যু নিয়ে কথা বলেছেন, কিন্তু মৃত্যুর কারণ নিয়ে কখনও মুখ খোলেননি ত্রিশলা। আর সেই প্রসঙ্গে নেটাগরিকের প্রশ্নবাণে বিদ্ধ হয়েছেন তারকা-কন্যা ত্রিশলা দত্ত।

Advertisement

সঞ্জয় দত্তের প্রথম পক্ষের স্ত্রী রিচা শর্মা। তাঁদেরই কন্যা ত্রিশলা। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে ‘আস্ক মি এনিথিং’ খেলায় মেতেছিলেন তিনি। কিন্তু এক নেটাগরিকের প্রশ্নে সে খেলা আর খেলার পর্যায়ে থাকেনি। প্রশ্ন ছিল তাঁর মৃত প্রেমিককে নিয়ে।

প্রেমিকের নাম কোনও দিন প্রকাশ করেননি তিনি। তবে ছবি পোস্ট করেছেন একাধিক। ২০১৯ সালের ২ জুলাই মৃত্যু হয় তাঁর ইটালীয় প্রেমিকের।

Advertisement

দীর্ঘ উত্তর দিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন ত্রিশলা। তিনি সরাসরি আক্রমণ না করেই নেটাগরিকের মানসিকতার দিকে সেই প্রশ্নবাণটিই ফিরিয়ে দিয়েছেন। ত্রিশলা তাঁর উত্তরের একটি স্ক্রিনশট পোস্ট করলেন ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে।

নেটাগরিকের উদ্দেশে ত্রিশলার জবাব

উত্তর দেওয়ার আগেই তিনি নেটাগরিকের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন। পাছে তাঁর উত্তরে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর খারাপ লাগে। জানিয়েছেন, এমন প্রশ্নে তিনি রেগে যাননি। কিন্তু কয়েকটি সামাজিক নিয়মের শিক্ষা দিতে চান। ত্রিশলার কথায়, ‘কারও মৃত্যু সম্পর্কে নানা প্রশ্ন জাগতেই পারে। বিশেষত, মৃত্যুর কারণ নিয়ে কৌতূহল জাগতে পারে মনে। সেটা অস্বাভাবিক নয়। সেটা আদৌ আপনার ভাবনার বিষয় হোক বা না হোক’। তার পরেই নেটাগরিকের উদ্দেশে শিক্ষামূলক বার্তা দিলেন ত্রিশলা। তাঁর বক্তব্য, ‘যাঁকে নিয়ে আপনি প্রশ্ন করছেন, তিনি যদি আপনার ঘনিষ্ঠ না হন, তবে এ রকম আচরণ খানিক বিরক্তিকর হয়ে যায়’।

আমেরিকায় নিজের দাদু-দিদার কাছে বড় হয়েছেন ত্রিশলা। ১৯৯৬ সালে ব্রেন টিউমারে রিচার মৃত্যু হয় রিচার। তার পরে সঞ্জয় দত্ত আরও ২টি বিয়ে করেছেন। সঞ্জয় ও মান্যতার যমজ ছেলে-মেয়ের বড় দিদি হন তিনি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন