জীবনের যাত্রাপথে বহু ভাঙাগড়া, ওঠানামা। সমস্যাময় জীবনে সবাই চায় এই সব থেকে মুক্ত হয়ে জীবনের যাত্রাপথ হোক স্বচ্ছ, সরল, সমস্যাহীন। কিন্তু এটা কি সম্ভব?
কিছু টোটকায় কি ফল পাবেন, দেখে নেওয়া যাকঃ-
১। চুরি ডাকাতির হাত থেকে বাড়িকে রক্ষা করতে বাড়ির সদর দরজার ভিতরের দিকে দক্ষিণা কালীর ছবি টাঙ্গিয়ে রাখুন। অশুভ দোষ ও গৃহস্থ চোর-ডাকাতের হাত থেকে রক্ষা পাবেই।
২। পিতা-মাতার শরীর নিয়ে যদি চিন্তা থাকে অথবা বুঝতে পারছেন পিতা বা মাতা খুব অসুস্থ, কোন কিছুতেই রোগ সারছে না। তাহলে পিতা ও মাতার কনিষ্ঠা আঙুলের একটু নখ কেটে, কোন মাদুলির মধ্যে অথবা যে কোনভাবে নিজের শরীরের মধ্যে ধারণ করুন, ফল অবশ্যই পাবেন।
৩। গণিতশাস্ত্রে ভীতি কাটাতে বা অঙ্কে নম্বর কমে পেলে অঙ্কবই-এর মধ্যে ময়ূর পালক রেখে দিন, ফল ভাল হবে।
৪। লক্ষী কড়ি যে কোনো শুক্ল পক্ষের বৃহস্পতিবার দোর দাম না করে দশকর্মার দোকান থেকে কিনে এনে বেলা ১২টার আগে ডান হাতে লাল সুতোয় ধারণ করুন।(কড়ি ফুটো না করে।
৫। অমাবস্যা ও পূর্ণিমাতে ছাত্রছাত্রীরা তেল –ঘি খাবে না। সিদ্ধ বা তেল ঘি ছাড়া যে সব খাদ্য আছে সেই খাবার খেলে উপকার হবেই।
৬। বাড়ি করার জন্য জমি কেনা আছে, বাস্তুদোষ আটকাতে একটু গোবর জমিতে ফেলে দিন এবং তিল বীজ ও সরষে বীজ ছড়িয়ে দিন। সরষে বীজ অন্ততঃ কিছুটা পরিমাণে রেখে দিন, বাড়ি হলে গৃহ প্রবেশের সময় কাজে লাগান। উপকার হবেই। কোন বাস্তুদোষ থাকবে না।
৭। সব কিছু যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও, যাদের বিবাহ হচ্ছে না, তাদের উদ্দেশ্যে বলি, দেখবেন মাঝে মধ্যে প্রচন্ড রোদ উঠেছে অথচ বৃষ্টিও আছে, সেই রকম যখন ঘটবে তখন অবশ্যই নতুন কাঁসার থালায় রোদযুক্ত বৃষ্টি ধরে নিয়ে পান করলে পাত্র ভাল পাত্রী পাবে এবং পাত্রীরা ভাল পাত্র পাবেন।
৮। বকনা বাছুরের গোবর মাটিতে পড়ার আগে(মলদ্বারে)নতুন মালসা বা মাটির পাত্রতে তা ধরে নিয়ে হলুদ কাপড়ে বেঁধে গঙ্গায় বা পুকুরে(প্রতিষ্ঠিত পুকুর)বিসর্জন দিলে গোপন ইচ্ছা পূরণ হবেই।