নগদ অর্থের অভাব হবে না বাড়ির দক্ষিণ দিকে এই জিনিসটি রাখলে

বাড়ির প্রত্যকটা কোণের মাহাত্ম আলাদা। এই প্রত্যেকটা দিকের প্রভাব জীবনে আলাদা রকম ভাবে পড়ে। এর মধ্যে দক্ষিণ দিকের বিশেষ মাহাত্ম রয়েছে। দক্ষিণ দিক আমাদের জীবনে বিশেষ একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

Advertisement

শ্রীমতী অপালা

শেষ আপডেট: ১১ জানুয়ারি ২০২১ ০০:১৬
Share:

বাড়ির প্রত্যকটা কোণের মাহাত্ম আলাদা। এই প্রত্যেকটা দিকের প্রভাব জীবনে আলাদা রকম ভাবে পড়ে। এর মধ্যে দক্ষিণ দিকের বিশেষ মাহাত্ম রয়েছে। দক্ষিণ দিক আমাদের জীবনে বিশেষ একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

Advertisement

দক্ষিণ দিকের কারক গ্রহ মঙ্গল এবং এই দিকের তত্ত্ব হল অগ্নি। যে হেতু দক্ষিণ দিকের তত্ত্ব অগ্নি, সে হেতু যদি এই দিকে কোনও রকম বাস্তু দোষ থাকে, তবে তা অত্যন্ত ভয়ঙ্কর রূপ নেয়। কিন্তু যদি এই দিক বাস্তু দোষ মুক্ত থাকে, তা হলে তা বাড়ির মানুষদের জন্য খূবই শুভ হয়।

উত্তর দিক যেমন আমাদের অর্থ যোগানের সুযোগ সুবিধায় সাহায্য করে, ঠিক তেমনই দক্ষিণ দিক অর্থ উপার্জনে সাহায্য করে। তাই এই দিক বাস্তু দোষ মুক্ত রাখা অত্যন্ত জরুরী। তা না হলে বাড়ির পরিবেশ হবে খুবই অপ্রীতিকর। সুখ শান্তি পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠবে।

Advertisement

এই দিককে বাস্তু দোষ মুক্ত করার সহজ একটি উপায়—

বাসগৃহকে বাস্তু দোষ মুক্ত রাখার জন্য বাড়ির দক্ষিণ দিকে একটি লাল রঙের হাতির ছবি লাগাতে হবে। একটু বড় আকৃতির ছবি হলে ভাল হয়। ছবিটি অবশ্যই ফ্রেমের মধ্যে বাঁধিয়ে রাখতে হবে। ফ্রেমের রং যেন কোনও ভাবেই কালো বা নীল না হয়। এ ছাড়া অন্য যে কোনও রঙের ফ্রেম চলবে।

আরও পড়ুন: একটি মাত্র এলাচ, লবঙ্গ ও এক টাকার কয়েনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের টোটকা

বাড়ির দক্ষিণ দিকে লাল হাতির ছবি লাগালে কী কী উন্নতি ঘটবে—

• এই ছবি লাগালে বাড়িতে কখনও নগদ অর্থের অভাব হয় না।

• বাড়ির সকলের মানসিক সুখ শান্তি বজায় থাকে।

• যে কোনও কারণে যদি হতাশাগ্রস্থ থাকেন, তবে তা খুব শীঘ্র কেটে যাবে।

• সাংসারিক অশান্তি কমে যাবে এবং বাড়িতে শান্তি ফিরে আসবে।

• বাড়িতে অসুস্থতা কমে যাবে এবং যদি কোনও ভাবে অগ্নি ভয় থাকে, তাও কমে যাবে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন