আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কিছু না কিছু ছোটখাটো সমস্যা থেকেই যায়। যার প্রতিকার আমরা খুঁজে পাই না। নিম্নে দেওয়া টোটকাগুলি মেনে চললে আমরা একটু হলেও সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে পারব।
(১) যাদের ব্যবসায় মন্দা চলছে, তাদের উদ্দেশে বলি, দোকানে যে লক্ষ্মী-গণেশের মূর্তি আছে তার সামনে জলশঙ্খ রেখে প্রতি দিন জল ভর্তি করে তাতে নিজের পছন্দের ফুল রাখতে হবে। তা হলে উদ্দেশ্য সাধন হবেই।
(২) বাড়িতে ঠাকুরের আসনে অবশ্যই ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে রাখুন। অর্থাৎ একটি ত্রিশূল রাখুন। তা হলে বাড়িতে নিত্য নৈমিত্তিক ঝগড়া অনেকটা কমবে।
(৩) প্রতিভা থাকা সত্ত্বেও যারা ঠিক মতো প্রতিষ্ঠিত হয়ে উঠতে পারছেন না, তারা একটি পদ্মবীজ, একটি স্ফটিক, একটি রুদ্রাক্ষ এক সঙ্গে গলায় বা ডানহাতে ধারণ করুন, খুব ভাল ফল পাবেন।
(৪) বিদেশে চাকরির জন্য গমন করার সময় কোনও বিঘ্ন যাতে না ঘটে, তার জন্য বাড়ি থাকে বের হওয়ার সময় ডান পা আগে বাড়াবেন। আট পা হেঁটে একটি তাম্র পাত্রের মধ্যে সাজানো তিল, ঘৃত, মধু, স্বর্ণকুচি ও চন্দন কাঠ— এই দ্রব্যগুলো দর্শন করে বিদেশযাত্রা করলে সাফল্য আসবেই।
(৫) বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডকে নমস্কার জানালে মন ও প্রাণ শান্তিতে ভরে ওঠে, এবং সারা দিন ভাল কাটে। এই মন্ত্র উচ্চারণে করতে হবে—
ওঁ নমস্তে মতে সর্বলোকাশ্ররায়
নমস্তে চিত্তে বিশ্বরুপাত্মকায়।
নমোহদ্বৈততত্ত্বায় মুক্তি প্রদায়
নমো ব্রহ্মণে ব্যাপিনে নির্গুণায়।।
আরও পড়ুন: ২০১৯ সালের কেমন যাবে আপনার স্বাস্থ্য
(৬) চুল দাড়ি কাটা বা ক্ষৌরকর্মের দিন, বৃহস্পতিবার ধর্মহানি, শুক্রবার শুক্রহানি, শনিবারে হঠাৎ দুর্ঘটনা, রবিবারে মানহানি, মঙ্গলবারে অমঙ্গল। চুল দাড়ি কাটার উত্তম বার বুধ ও সোম।
(৭) জন্মদিনে তেলমাখা ও উষ্ণ জলে স্নান নিষিদ্ধ। খুব খারাপ ফল দেয়।