জঙ্গি-দুষ্কৃতী সংঘর্ষে নিহত ছয়

জঙ্গি সংগঠন পিপলস লিবারেশন ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়া (পিএলএফআই) ও দুষ্কৃতীদের লড়াইয়ে ছ’জন দুষ্কৃতী নিহত হয়েছে। রাঁচি-খুঁটি সীমাবর্তী ডান্ডোল জঙ্গল থেকে পুলিশ আজ সকালে দেহগুলি উদ্ধার করেছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন রাঁচির এসএসপি কুলদীপ দ্বিবেদী, খুঁটির পুলিশ সুপার অনীশ গুপ্ত-সহ জেলার পদস্থ পুলিশ কর্তারা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৯ জুন ২০১৬ ০৩:০২
Share:

খুঁটির জঙ্গলে জঙ্গিদের দেহ উদ্ধারে পুলিশি অভিযান। মঙ্গলবার পার্থ চক্রবর্তীর তোলা ছবি।

জঙ্গি সংগঠন পিপলস লিবারেশন ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়া (পিএলএফআই) ও দুষ্কৃতীদের লড়াইয়ে ছ’জন দুষ্কৃতী নিহত হয়েছে। রাঁচি-খুঁটি সীমাবর্তী ডান্ডোল জঙ্গল থেকে পুলিশ আজ সকালে দেহগুলি উদ্ধার করেছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন রাঁচির এসএসপি কুলদীপ দ্বিবেদী, খুঁটির পুলিশ সুপার অনীশ গুপ্ত-সহ জেলার পদস্থ পুলিশ কর্তারা।

Advertisement

এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে খুঁটির ওই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। প্রতিটি দেহেই একাধিক গুলি লেগেছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে। খুঁটির সুপার অনীশ গুপ্ত বলেন, ‘‘গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে ওই এলাকায় তোলা আদায় নিয়ে পিএলএফআই-এর সঙ্গে জাকির হুসেন নামে এক দুষ্কৃতীর দলের সঙ্গে বেশ কয়েকদিন ধরে গন্ডগোল চলছিল। সম্ভবত পিএলএফআই এই দুষ্কৃতীদের মেরেছে। কারণ এ দিন যারা মারা গিয়েছে তারা সবাই জাকির হুসেনের দলের লোকজন।’’

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, গ্রামবাসীরাই আজ সকালে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকা দেহগুলি প্রথম দেখতে পান। দেহগুলির পাশে ছিল তিনটি মোটরসাইকেল। কয়েকটি গুলির খোলও মিলেছে। সূত্রের খবর, বেশ কয়েকদিন ধরে পিএলএফআই-এর নাম করে জাকির হুসেনের দলবল খুঁটি ও রাঁচির বিভিন্ন জায়গায় তোলা আদায় করছিল। পুলিশ জানিয়েছে, জাকিরও মারা গিয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে। তার দেহ শনাক্ত করার জন্য বাড়ির লোকদের খবর দেওয়া হয়েছে। এরা সবাই খুঁটির সিন্দা গ্রামের বাসিন্দা।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement