মা ও শাবক। ছবি: পিন্টু সরকার।
বন্যায় বিচ্ছিন্ন মূল সড়ক। আসছে পশু মৃত্যুর খবর। তার মধ্যেও রবিবার সকাল থেকেই উৎসবের আবহ মানস জাতীয় উদ্যানের বাঁশবাড়ি রেঞ্জে! চলছে মহাভোজের আয়োজন! হবে না কেন? মৃত্যু মিছিলের মধ্যেই আনন্দের ছবি সকাল-সকাল। সকাল ৫টা নাগাদ ফের সন্তানের জন্ম দিল কাজিরাঙা থেকে মানসে নিয়ে আসা গন্ডার যমুনা। বিট অফিসার পিন্টু সরকার জানান, ২০১৩ সালের পরে দ্বিতীয়বার বাচ্চা হল যমুনার। তার প্রথম বাচ্চাও জীবিত। যমুনার সদ্যোজাতকে নিয়ে মানসে গন্ডারের সংখ্যা দাঁড়াল ৩০। বড়ো আন্দোলনের জেরে গন্ডারশূন্য হয়ে যাওয়া মানসে কাজিরাঙা ও পবিতরা থেকে গন্ডার প্রতিস্থাপনের কাজ শুরু হয়। কিন্তু শিকার, স্বাভাবিক মৃত্যুর জেরে গন্ডারের সংখ্যায় টান পড়ে। তাই নতুন অতিথির আগমনে খুশি হয়ে রেঞ্জার বাবুল ব্রহ্ম এ দিন বনকর্মীদের নিয়ে ভোজের আয়োজন করেন।
আরও পড়ুন, প্রতি দিন সন্ধেয় এক বোতল হুইস্কি খায় এই ষাঁড়, দেখুন ভিডিও
অন্য দিকে, ডিব্রুগড়ের জকাইতে একটি প্রাপ্তবয়স্ক মাদি চিতাবাঘ খামতি ঘাট এলাকায় শাবক-সহ ঢুকে পড়ে। তার আক্রমণে এক ব্যক্তি গুরুতর জখম হওয়ার পরে গ্রামবাসীরা চিতাবাঘের সন্ধানে অভিযান চালায়। বাঘিনীকে খুঁজে না পেলেও তার শাবককে দেখতে পেয়ে পিটিয়ে মারে গ্রামবাসীরা। বনকর্মীরা পরে তার দেহ উদ্ধার করে।
আরও পড়ুন: জেলে কি নকল ‘বাবা’? ছবি দেখিয়ে প্রশ্ন সোশ্যাল মিডিয়ায়