প্রতীকী ছবি।
লাড্ডু, পেঁড়া বা মিষ্টি নয়, চেন্নাইয়ের এক মন্দিরে প্রসাদ হিসাবে বিতরণ করা হচ্ছে বার্গার-ব্রাউনি!
চেন্নাইয়ের শহরতলি পড়প্পাইয়ের জয়দুর্গা প্রীতম মন্দিরের রান্নাঘরেই তৈরি হচ্ছে এই প্রসাদ। পুজোর পর তা বিতরণ করা হচ্ছে ভক্তদের মধ্যে। লাড্ডু-পেঁড়া না হলেও স্থানীয় মানুষজন তাতে বেজায় খুশি। ভক্তদের কী কী প্রসাদ দেওয়া হবে তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছিলেন এই মন্দিরের সহ-প্রতিষ্ঠাতা কে শ্রী শ্রীধর। পেশায় ক্যানসার বিশেষজ্ঞ শ্রীধর বলেন, “বয়স্ক ভক্তদের কথা মাথায় রেখেই এ ধরনের প্রসাদ তৈরি করা হচ্ছে।” শুধু তা-ই নয়, প্রতি দিনের প্রসাদ বিতরণ করা হচ্ছে প্যাকেটবন্দি করে। প্রসাদ ছাড়াও ভক্তদের জন্মদিনও নথিভুক্ত করে রাখতে শুরু করেছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। জন্মদিনে মোড়কে বাঁধা কেকও প্রসাদ হিসাবে হাতে পাচ্ছেন তাঁরা। মন্দির কর্তৃপক্ষের মতে, “পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ভাবে তৈরি করা যে কোনও পুষ্টিকর খাবারই ঈশ্বরকে নিবেদন করা যায়।”
আরও পড়ুন
৯৬ হাজার টাকার পুরনো নোট, মায়ের সঞ্চয় জলে, বিপাকে অনাথ সন্তানেরা!