ফেরা: সীমান্ত পথে দু’পারের নাগরিকেরা ফিরছেন নিজের দেশে। শনিবার চ্যাংরাবান্ধায়। নিজস্ব চিত্র
করেনাভাইরাস সতর্কতার জেরে ভারত-বাংলাদেশ, ভারত-নেপাল, ভারত-ভুটান ও ভারত-মায়ানমার সীমান্তের নির্দিষ্ট কিছু চেকপোস্ট খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দিল্লি। আজ এক বিবৃতিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জানিয়েছে, অন্য চেকপোস্ট নিয়ে দু’দেশের মধ্যে যাতায়াত পুরোপুরি বন্ধ রাখা হচ্ছে। আগামিকাল থেকে এই সিদ্ধান্তগুলি কার্যকর হবে।
পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা, হিলি, ফুলবাড়ি, ঘোজাডাঙ্গা, হরিদাসপুর, গেদে, চিৎপুর, রানিগঞ্জ ও জয়গাঁ চেকপোস্ট খোলা থাকবে। অসমে খোলা থাকছে মানকাচর, সুতারকান্দি, দরঙ্গা। বিহারে রক্সৌল। মেঘালয়ে খোলা থাকবে দালু, দওকি। মিজ়োরামে জোকথর, করপুইছুয়া। ত্রিপুরায় আগরতলা। উত্তরপ্রদেশে খোলা রাখা হচ্ছে সনৌলি। উত্তরাখণ্ডে বনবসা। তবে ভিসার ক্ষেত্রে যে সব নিয়ন্ত্রণ কার্যকর করা হয়েছে সেগুলি ওই চেকপোস্টগুলিতে বলবৎ থাকবে। পণ্য পরিবহণ অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু ভারত-বাংলাদেশ যাত্রিবাহী ট্রেন ও বাস চলাচল আপাতত ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে। বন্ধ থাকছে সীমান্ত হাটও।