করিমগঞ্জে গোষ্ঠী সংঘর্ষ

গোষ্ঠী সংঘর্ষের পর আজ থম্‌থমে করিমগঞ্জ। বিভিন্ন জায়গায় জাতীয় সড়কে অবরোধ করা হলেও, জেলা প্রশাসনের অনুরোধে গত কাল ডাকা বন্‌ধ প্রত্যাহার করা হয়। নতুন করে কোথাও সংঘর্ষের খবর মেলেনি।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০১৬ ০৩:২২
Share:

গোষ্ঠী সংঘর্ষের পর নিরাপত্তা বাহিনীর নজরদারি করিমগঞ্জে। সোমবার উত্তম মুহরীর তোলা ছবি।

গোষ্ঠী সংঘর্ষের পর আজ থম্‌থমে করিমগঞ্জ। বিভিন্ন জায়গায় জাতীয় সড়কে অবরোধ করা হলেও, জেলা প্রশাসনের অনুরোধে গত কাল ডাকা বন্‌ধ প্রত্যাহার করা হয়। নতুন করে কোথাও সংঘর্ষের খবর মেলেনি। জেলা সদরে জনজীবন ছিল স্বাভাবিক। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এ দিন করিমগঞ্জে আসেন রাজ্য পুলিশের আইজি অনুরাগ অগ্রবাল। মুখ্যমন্ত্রী কড়া ভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ-প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন। গত রাতে করিমগঞ্জের জেলা গ্রন্থাগার প্রেক্ষাগৃহের বাইরে দু’পক্ষের মারপিট শুরু হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে হালকা মাঠিচার্জ করে পুলিশ। এর পরই পরিস্থিতি ঘোরাল হয়ে ওঠে। পেট্রোলপাম্প এলাকায় একটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। মারধর করা হয় সওয়ারিকে। শহরতলি কানিশাইল এলাকায় গাড়িতে ইট-পাথর ছোঁড়া হয়। পুলিশ লাঠি চালায়। করিমগঞ্জ জেলায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।

Advertisement

এ দিন বারইগ্রাম, আছিমগঞ্জ, কানিশাইলে বন্‌ধের কিছুটা প্রভাব পড়ে। পরে প্রশাসনের অনুরোধে তা প্রত্যাহার করা হয়। করিমগঞ্জের জেলাশাসক মনোজকুমার জানান, আজ সন্ধের পরে শহরের কোথাও জমায়েত করা যাবে না। সে ক্ষেত্রে কঠোর পদক্ষেপ করা হবে। অন্য দিকে, কাছাড়েও কয়েকটি জায়গায় এ নিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়েছিল।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement