সুপ্রিম কোর্ট। ফাইল ছবি।
তফসিলি জাতি ও জনজাতি নির্যাতন বিরোধী আইন লঘু করার রায় দিয়েছিলেন বিচারপতি আদর্শকুমার গোয়েল। রায় দিয়েছিলেন— এক পক্ষের অভিযোগ শুনে, কোনও কিছু খতিয়ে না-দেখে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। তা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল মোদী সরকারকে। শুক্রবার অবসরের দিনে সেই বিচারপতি গোয়েলকেই জাতীয় পরিবেশ আদালতের চেয়ারপার্সন নিযুক্ত করল মোদী সরকার।
বিচারপতি গোয়েল অবশ্য অবসরের দিনেও নিজের রায়ের পক্ষেই সওয়াল করলেন। বললেন, ‘‘কোনও নির্দোষকে কি গ্রেফতার করা যায়? যদি তা-ই হয়, তা হলে আদালতের কী প্রয়োজন? সেই কারণেই আমরা রায় দিয়েছিলাম।’’ বিচারপতি গোয়েলের বিদায় সম্বর্ধনায় অ্যাটর্নি জেনারেল ফের দাবি তোলেন, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৮ বছর, হাইকোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়স ৬৫ বছর করা হোক। বিচারপতি গোয়েলের অবসরের ফলে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির সংখ্যা কমে দাঁড়াল ২২। শূন্য পদের সংখ্যা ৯টি।