সনিয়া গাঁধী, রাহুল গাঁধী এবং প্রিয়ঙ্কা বঢরাকে উত্তরপ্রদেশ থেকে প্রার্থী করা নিয়ে কংগ্রেসে আলোচনা শুরু হয়েছে।
সূত্রের খবর, অসুস্থতার কারণে সনিয়া ভোটে না-লড়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। প্রিয়ঙ্কাও সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের নেতাদের জানিয়েছেন, ওই রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচনে দলের ‘মুখ’ হবেন তিনি। কিন্তু লোকসভায় লড়বেন না। যদিও কংগ্রেসের এক শীর্ষ স্থানীয় নেতা বলেন, ‘‘তিন জনেই যাতে ভোটে লড়েন, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। রাহুল গাঁধীকে রায়বরেলী থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু রাহুল গাঁধী জানান, তিনি অমেঠী থেকেই লড়বেন।’’ উত্তরপ্রদেশের দুই সেনাপতি প্রিয়ঙ্কা এবং জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার জন্য নয়া টিম গড়েছেন রাহুল। দু’জনের জন্য তিন জন করে এআইসিসি’র সচিব নিয়োগ করেছেন তিনি।
মনমোহন সিংহের জমানায় ‘ইউনাইটেড প্রোগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স’ নাম রাখা হয়। কিন্তু ইউপিএ আমলে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় নাম বদলে ‘পিপলস প্রোগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স’ রাখার প্রস্তাব এসেছে।