Murder in Bengaluru

বচসার সময় ‘অলস’ বলেছিলেন বেঙ্গালুরুর ইঞ্জিনিয়ার, তার জন্যই কি খুন করলেন যুবক!

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সঞ্জয় সিগারেট কিনে দিতে অস্বীকার করেন। তিনি প্রতীককে ‘অলস’ বলে কটাক্ষও করেন। এই নিয়েই শুরু হয় দু’জনের বচসা।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৭ মে ২০২৫ ১৮:৫৪
Share:

—প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।

সিগারেট কেনা নিয়ে বেঙ্গালুরুতে বচসা হয়েছিল ২৯ বছরের এইচএন সঞ্জয় এবং ৩১ বছরের প্রতীকের মধ্যে। প্রতীককে ‘অলস’ বলেছিলেন সঞ্জয়। অভিযোগ, তার জেরে খুন হন সঞ্জয়। পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পেরেছে, দু’জনের মধ্যে বচসা থেমে গেলেও ‘অলস’ বলার জন্য রাগ পুষে রেখেছিলেন অভিযুক্ত প্রতীক। এর পরে সঞ্জয়কে বাইকে চেপে যেতে দেখলে গাড়ি নিয়ে ধাক্কা দেন তিনি। বাইক থেকে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হন ২৯ বছরের সঞ্জয়। পরে তাঁর মৃত্যু হয়।

Advertisement

সঞ্জয় বেঙ্গালুরুর বজরাহাল্লির বাসিন্দা। তিনি পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। কনকপুরা রোডে তাঁর দফতর। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ১০ মে রাতে অফিস থেকে বেরিয়ে কিছু দূরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে এক বন্ধুর সঙ্গে ধূমপান করছিলেন তিনি। সে সময় গাড়িতে চেপে সেখানে যান প্রতীক। তিনি একটি বেসরকারি সংস্থার চাকরি করেন। গাড়িতে বসেই সঞ্জয়ের হাতে টাকা দিয়ে একটি সিগারেট কিনে দিতে বলেন প্রতীক।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সঞ্জয় সিগারেট কিনে দিতে অস্বীকার করেন। তিনি প্রতীককে ‘অলস’ বলে কটাক্ষও করেন। এই নিয়েই শুরু হয় দু’জনের বচসা। স্থানীয়দের হস্তক্ষেপে তখনকার মতো তা মিটে যায়। প্রতীক দোকানের পাশে একটি জায়গায় গাড়ি রেখে সিগারেট কিনতে নামেন। এর পরে সঞ্জয় বাইকে চেপে অফিস ফিরছিলেন। অভিযোগ, তখনই তাঁকে পিছন থেকে ধাক্কা দেন প্রতীক। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে এবং তাঁর বন্ধুকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। মঙ্গলবার মৃত্যু হয়েছে সঞ্জয়ের। তাঁর বন্ধু এখনও হাসপাতালে ভর্তি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement