rare species

বিরল প্রজাতির শকুন উদ্ধার হল সমাধিস্থল থেকে, বিরাট এই শকুনের ডানার দৈর্ঘ্য ৬ ফুট

কানপুরের যে গ্রাম থেকে বিরল শকুনটিকে উদ্ধার করা হয়েছে, সেখানকার বাসিন্দাররা উচ্ছ্বসিত। হিমালয়ে যে সব প্রজাতির পাখি পাওয়া যায়, তার মধ্যে অন্যতম বৃহত্তম হল এই গ্রিফন।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৯ জানুয়ারি ২০২৩ ১৪:৪৮
Share:

হিমালয়ে যে সব প্রজাতির পাখি পাওয়া যায়, তার মধ্যে অন্যতম বৃহত্তম হল এই গ্রিফন। ছবি: টুইটার।

প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। সে রকমই এক শকুন উদ্ধার হল কানপুরের কর্নেলগঞ্জের ঈদগাহ সমাধিস্থল থেকে। উত্তরপ্রদেশের বন দফতরের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে বিরল প্রজাতির সেই শকুন। নাম হিমালয়ান গ্রিফন।

Advertisement

কানপুরের যে গ্রাম থেকে বিরল শকুনটিকে উদ্ধার করা হয়েছে, সেখানকার বাসিন্দাররা উচ্ছ্বসিত। অনেকেই পাখিটির সঙ্গে ছবি তুলেছেন। হিমালয়ে যে সব প্রজাতির পাখি পাওয়া যায়, তার মধ্যে অন্যতম বৃহত্তম হল এই গ্রিফন। তার দু’টি ডানার দৈর্ঘ্য হল ছ’ফুট। গত বছর টুইট করে ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিস (আইএফএস) অফিসার প্রবীণ কাসোয়ান লেখেন, ‘‘হিমালয়ান গ্রিফন শকুন এখন সঙ্কটাপন্ন। ওদের বাস্তুতন্ত্রের ইঞ্জিনিয়ার বলা হয়।’’ গত বছর তিনি একটি গ্রিফন শকুনের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেছিলেন।

কাসোয়ান আরও জানান, এক-একটি গ্রিফন শকুন ৪০ থেকে ৪৫ বছর বাঁচে। পূর্ণবয়স্করা উঁচু জায়গায় থাকে। পূর্ণবয়সে পৌঁছনোর আগে তারা পরিযায়ী থাকে। বিশাল ডানার কারণে অনেক উঁচুতে উড়তে পারে গ্রিফন। অনেক উপর থেকে শব দেখে নেমে আসে। বলা হয়, এরা শব খায় বলে মানুষের মধ্যে কম রোগ ছড়ায়। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, শীতকালে হিমালয়ান গ্রিফনরা তরাই অঞ্চলে নেমে বসবাস করে।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন