Supreme Court India

উপাসনা স্থল আইন নিয়ে শুনানি ১১ অক্টোবর

মহারাজ কুমারী কৃষ্ণপ্রিয়া তাঁর আবেদনে জানিয়েছেন, ১৯৯২ সালের আইনটি একতরফা ভাবে পাশ করা হয়েছিল। যে সব পক্ষের উপরে এই আইনের প্রভাব পড়বে তাদের মৌলিক অধিকারের কথা বিবেচনা করা হয়নি।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৭:২২
Share:

তিন বিচারপতির বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হবে। ফাইল চিত্র।

উপাসনা স্থল আইনকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের হওয়া মামলা ১১ অক্টোবর শুনবে সুপ্রিম কোর্ট। তিন বিচারপতির বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হবে বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত।

Advertisement

সুপ্রিম কোর্ট এই আবেদনগুলির প্রেক্ষিতে নোটিস জারি করেছে। এক আবেদনকারীর কৌঁসুলি জানিয়েছেন, কাশী ও মথুরার আদালত উপাসনা স্থল আইন বিশ্লেষণ করে রায় দিচ্ছে। প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিত জানান, কাশী ও মথুরায় আইনি প্রক্রিয়ায় সুপ্রিম কোর্ট স্থগিতাদেশ দিতে পারে না।

প্রধান বিচারপতি জানান, কেন্দ্র এই আবেদনগুলি নিয়ে নিজেদের অবস্থান জানায়নি। সলিসিটর জেনারেলও জবাব দেওয়ার জন্য সময় চেয়েছেন।

Advertisement

এই বিষয়ে আরও যে সব আবেদনকারী পক্ষ হতে চেয়েছেন তাঁদের পক্ষ হওয়ার অনুমতি দিয়েছে কোর্ট। জবাব দেওয়ার জন্য কেন্দ্রকে দু’সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে। সব পক্ষকে পাঁচ পাতার মধ্যে নিজেদের অবস্থান জানাতে বলেছে বেঞ্চ।

বৃহস্পতিবার বারাণসীর প্রাক্তন রাজার মেয়ে মহারাজ কুমারী কৃষ্ণপ্রিয়া মামলায় পক্ষ হতে চেয়ে আবেদন করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, কাশীর প্রাক্তন রাজা কাশীর সব মন্দিরেরই মুখ্য পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তাই উপাসনা স্থল আইনের বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করার অধিকার তাঁর আছে।

মহারাজ কুমারী কৃষ্ণপ্রিয়া তাঁর আবেদনে জানিয়েছেন, ১৯৯২ সালের আইনটি একতরফা ভাবে পাশ করা হয়েছিল। যে সব পক্ষের উপরে এই আইনের প্রভাব পড়বে তাদের মৌলিক অধিকারের কথা বিবেচনা করা হয়নি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন