সরযূ-যমুনা এক্সপ্রেস
অমৃতসর থেকে সরযূ-যমুনা এক্সপ্রেসে অযোধ্যায় গেলেন বিজেপি নেত্রী লক্ষ্মীকান্ত চাওলা। ট্রেনেই জানালেন, রেলে ‘অচ্ছে দিন’ আসেনি।
আজ সরযূ-যমুনা এক্সপ্রেস প্রায় ৯ ঘণ্টা দেরিতে অযোধ্যায় পৌঁছয়। ট্রেন থেকেই এক ভিডিয়ো বার্তায় লক্ষ্মী চাওলা বলেন, ‘‘নরেন্দ্র মোদী-পীযূষ গয়ালের উচিত বুলেট ট্রেন নিয়ে ভাবনাচিন্তা বন্ধ করা। যে ট্রেনগুলি চলছে সেগুলির দিকেই নজর দেওয়া প্রয়োজন।’’ লক্ষ্মীর মতে, শুধু দেরিই হচ্ছে না। ট্রেনে জল নেই, খাবার নেই। শৌচাগারও ভাঙাচোরা। তাঁর দাবি, আপৎকালীন প্রয়োজনের জন্য রেলের দেওয়া কয়েকটি নম্বরে ফোন করেও সাড়া পাননি তিনি।
এমনকি রেলমন্ত্রী পীযূষ গয়ালকে ই-মেল পাঠিয়েও লাভ হয়নি। ওই বিজেপি নেত্রীর কথায়, ‘‘কেবল প্রচারের জন্যই রেল কিছু আপৎকালীন পরিষেবার নম্বর প্রকাশ করেছিল বলে মনে হচ্ছে।’’ রিজার্ভেশন ছাড়াই ট্রেনে ওঠা দুই যাত্রীকে বেআইনি ভাবে আসন বিক্রি করতে গিয়ে এক রেলকর্মী তাঁর হাতে ‘ধরা’ও পড়েছেন বলেও অভিযোগ লক্ষ্মীর। লক্ষ্মী অযোধ্যায় নেমে যান। ১৪ ঘণ্টা দেরিতে শেষ স্টেশন বিহারের জয়নগরে পৌঁছয় সরযূ-যমুনা এক্সপ্রেস।